ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায় ৫ : প্রোগামিং ভাষা এর খুঁটিনাটি নিয়ে আলোচনা করা হলো পঞ্চম অধ্যায়ের প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে প্রোগ্রামের সংগঠন এবং প্রোগ্রাম তৈরির ধাপসমূহ নিয়ে আলোচনা করা হলো।
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অধ্যায় পঞ্চম : প্রোগামিং ভাষা
প্রোগ্রাম সংগঠনঃ প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রামের তিনটি অপরিহার্য অংশ থাকে, যা পারস্পারিক সম্পর্কের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রাম গঠিত হয়। যেমন-
একটি আদর্শ প্রোগ্রামের নিমোক্ত বৈশিষ্ট্য সমূহ থাকতে হয়ঃ
১। প্রোগ্রাম অবশ্যই সহজ ও বোধগম্য হতে হবে, যাতে অন্যকোন প্রোগ্রামার পরবর্তীতে আপডেট করতে পারে।
২। প্রোগ্রামটি রান করার জন্য সময় ও মেমোরি নূনতম হতে হবে।
৩। প্রোগ্রাম নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য হতে হবে।
৪। প্রোগ্রাম সহজে সম্প্রসারণযোগ্য হতে হবে।
৫। ডিবাগিং এবং টেস্টিং করা সহজতর হতে হবে।
প্রোগ্রাম তৈরির ধাপসমূহঃ একটি প্রোগ্রাম কোন একটি সমস্যার সমাধান করে থাকে। একটি প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য কতগুলো ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
১। সমস্যা নির্দিষ্টকরণ
২। সমস্যা বিশ্লেষণ
৩। প্রোগ্রাম ডিজাইন
৪। প্রোগ্রাম উন্নয়ন
৫। প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন
৬। ডকুমেন্টশন
৭। প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণ
সমস্যা নির্দিষ্টকরণঃ সমস্যা সমাধানের পূর্বে তা অবশ্যই ভালোভাবে চিহ্নিত করতে হবে। সমস্যার প্রকৃতি, কারণ ও সমস্যা সমাধানের সম্ভাবনার কতকগুলো বিষয় এই ধাপে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। বিষয়গুলো হল-
১। সমস্যায় কোন ধরনের ইনপুট হবে।
২। কোন ধরনের আউটপুট প্রয়োজন ।
৩। সমস্যা সমাধানের জন্য যে সকল তথ্য প্রয়োজন তা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে সংগ্রহ করতে হবে।
সমস্যা বিশ্লেষণঃ যার মাধ্যমে সিস্টেমে ব্যবহৃত উপাদান ও বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করে সমস্যা নিরুপন, সমস্যার কারণ চিহ্নিতকরণ, ডেটা সংগ্রহ এবং সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন সিস্টেম তৈরীর সর্বোচ্চ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। সমস্যা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন টুলস বা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১। ডেটা ফ্লোডায়াগ্রাম
২। ডেটা ডিকশনারী
৩। স্ট্রাকচার্ড ইংলিশ
৪। ডিসিশন ট্রি
৫। ডিসিশন টেবিল
৬। সিস্টেম ফ্লোচার্ট
প্রোগ্রাম ডিজাইনঃ প্রোগ্রাম বিশ্লেষণ ধাপে যে ছোট ছোট ভাগগুলো করা হয়েছে তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও সামগ্রিক সমাধান বের করতে হবে। ডিজাইনে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত: ক. ইনপুট ডিজাইন,
খ. আউটপুট ডিজাইন ও
গ. ইনপুট ও আউটপুটের মধ্যে সম্পর্ক ডিজাইন।
প্রোগ্রাম উন্নয়নঃ সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে পূর্বের ধাপে ডিজাইন করা অ্যালগরিদম বা ফ্লোচার্টের প্রোগ্রাম লিখতে হবে। একে বলা হয় কোডিং করা। যেমন: C/java/Basic ইত্যাদি ভাষায় কোডিং করা যেতে পারে। সিস্টেম উন্নয়ন একটি সমষ্টিগত কাজ এবং প্রোগ্রাম উন্নয়নের জন্য সিস্টেম ব্যবহারকারী, সিস্টেম বিশ্লেষক এবং প্রোগ্রাম রচয়িতার মধ্যে ঘনিষ্ট যোগাযোগ থাকা দরকার।
প্রোগ্রাম বাস্তবায়নঃ প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন ধাপে প্রোগ্রাম এর টেস্টিং এবং ডিবাগিং করা হয়ে থাকে।
১। টেস্টিং
২। ডিবাগিং
১। টেস্টিংঃ প্রোগ্রাম টেস্টিং হচ্ছে কোনো প্রোগ্রাম কোডিং সম্পন্ন করার পর প্রোগ্রামটির যে ধরনের আউটপুট বা ফলাফল হওয়া উচিৎ তা ঠিকমতো আসছে কিনা বা রান করছে কিনা তা যাচাই করা। এই ধাপে ভিন্ন ভিন্ন ইনপুট দিয়ে আউটপুটের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়। এক্ষেত্রে যদি কোন অসঙ্গতি পাওয়া যায় তবে বুঝতে হবে প্রোগ্রাম কোডিংয়ের কোথাও ভূল হয়েছে।
প্রোগ্রামে সাধারণত তিন ধরনের ভূল পরিলক্ষিত হয়। যথা:
লজিক্যাল বা যৌক্তিক ভুলঃ প্রোগ্রামে যুক্তির ভুল থাকলে তাকে বলে লজিক্যাল ভুল। সাধারণত সমস্যা ঠিকমতো না বোঝার জন্যই এ ভুল হয়। যেমন-
২। ডিবাগিংঃ আমরা উপরে প্রোগ্রাম টেস্টিং এর ক্ষেত্রে তিন ধরনের ভূল সম্পর্কে জেনেছি। প্রোগ্রামে যে কোনো ভুল চিহ্নিত করতে পারলে তাকে বলা হয় বাগ (Bug)। উক্ত বাগকে সমাধান করাকে বলা হয় ডিবাগ (Debug)। এক্ষেত্রে Syntax Error সমাধান করা সহজ। কিন্তু Logical Error সমাধান করা তুলনামূলক জটিল। ১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারের ভিতরে একটি মথপোকা ঢুকায় কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়। তখন থেকে ডিবাগিং কথাটির উৎপত্তি।
ডকুমেন্টেশনঃ প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের সময় ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের বিবরণ কমেন্ট হিসেবে লিখে রাখতে হয়। প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের বিবরণ কমেন্ট হিসেবে লিপিবদ্ধ করাকে প্রোগ্রাম ডকুমেন্টেশন বলে। প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণে ডকুমেন্টেশনের গুরুত্ব অপরিসীম। ডকুমেন্টেশনে নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়ঃ
ক. প্রোগ্রামের বর্ণনা।
খ. ফ্লোচার্ট
গ. লিখিত প্রোগ্রাম
ঘ. নির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় কাজের তালিকা
ঙ. পরীক্ষণ ও ফলাফল
প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণঃ সময়ের সাথে সাথে পরিবেশ-পরিস্থিতি পরিবর্তনের কারণে প্রোগ্রামের পরিবর্তন বা আধুনিকীকরণ করা প্রয়োজন হয়। এ ধরনের কাজ রক্ষণাবেক্ষণ ধাপের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া প্রোগ্রাম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টেশনের কাজ এ ধাপে সম্পন্ন করা হয়।
প্রতিটি বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা নোট ,সাজেশান্স ও নতুন নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অধ্যায় পঞ্চম : প্রোগামিং ভাষা
প্রোগ্রাম সংগঠনঃ প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রামের তিনটি অপরিহার্য অংশ থাকে, যা পারস্পারিক সম্পর্কের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রাম গঠিত হয়। যেমন-
- ইনপুট – প্রতিটি প্রোগ্রামে প্রসেস করার জন্য ইনপুটের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
- প্রসেস বা প্রক্রিয়া –ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ইনপুট নিয়ে প্রসেস করার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
- আউটপুট –ইনপুট নিয়ে প্রসেস করে আউটপুট দেখানোর ব্যবস্থাও থাকতে হবে।
একটি আদর্শ প্রোগ্রামের নিমোক্ত বৈশিষ্ট্য সমূহ থাকতে হয়ঃ
১। প্রোগ্রাম অবশ্যই সহজ ও বোধগম্য হতে হবে, যাতে অন্যকোন প্রোগ্রামার পরবর্তীতে আপডেট করতে পারে।
২। প্রোগ্রামটি রান করার জন্য সময় ও মেমোরি নূনতম হতে হবে।
৩। প্রোগ্রাম নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য হতে হবে।
৪। প্রোগ্রাম সহজে সম্প্রসারণযোগ্য হতে হবে।
৫। ডিবাগিং এবং টেস্টিং করা সহজতর হতে হবে।
প্রোগ্রাম তৈরির ধাপসমূহঃ একটি প্রোগ্রাম কোন একটি সমস্যার সমাধান করে থাকে। একটি প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য কতগুলো ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
১। সমস্যা নির্দিষ্টকরণ
২। সমস্যা বিশ্লেষণ
৩। প্রোগ্রাম ডিজাইন
৪। প্রোগ্রাম উন্নয়ন
৫। প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন
৬। ডকুমেন্টশন
৭। প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণ
সমস্যা নির্দিষ্টকরণঃ সমস্যা সমাধানের পূর্বে তা অবশ্যই ভালোভাবে চিহ্নিত করতে হবে। সমস্যার প্রকৃতি, কারণ ও সমস্যা সমাধানের সম্ভাবনার কতকগুলো বিষয় এই ধাপে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। বিষয়গুলো হল-
১। সমস্যায় কোন ধরনের ইনপুট হবে।
২। কোন ধরনের আউটপুট প্রয়োজন ।
৩। সমস্যা সমাধানের জন্য যে সকল তথ্য প্রয়োজন তা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে সংগ্রহ করতে হবে।
সমস্যা বিশ্লেষণঃ যার মাধ্যমে সিস্টেমে ব্যবহৃত উপাদান ও বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করে সমস্যা নিরুপন, সমস্যার কারণ চিহ্নিতকরণ, ডেটা সংগ্রহ এবং সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন সিস্টেম তৈরীর সর্বোচ্চ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। সমস্যা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন টুলস বা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১। ডেটা ফ্লোডায়াগ্রাম
২। ডেটা ডিকশনারী
৩। স্ট্রাকচার্ড ইংলিশ
৪। ডিসিশন ট্রি
৫। ডিসিশন টেবিল
৬। সিস্টেম ফ্লোচার্ট
প্রোগ্রাম ডিজাইনঃ প্রোগ্রাম বিশ্লেষণ ধাপে যে ছোট ছোট ভাগগুলো করা হয়েছে তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও সামগ্রিক সমাধান বের করতে হবে। ডিজাইনে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত: ক. ইনপুট ডিজাইন,
খ. আউটপুট ডিজাইন ও
গ. ইনপুট ও আউটপুটের মধ্যে সম্পর্ক ডিজাইন।
প্রোগ্রাম উন্নয়নঃ সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে পূর্বের ধাপে ডিজাইন করা অ্যালগরিদম বা ফ্লোচার্টের প্রোগ্রাম লিখতে হবে। একে বলা হয় কোডিং করা। যেমন: C/java/Basic ইত্যাদি ভাষায় কোডিং করা যেতে পারে। সিস্টেম উন্নয়ন একটি সমষ্টিগত কাজ এবং প্রোগ্রাম উন্নয়নের জন্য সিস্টেম ব্যবহারকারী, সিস্টেম বিশ্লেষক এবং প্রোগ্রাম রচয়িতার মধ্যে ঘনিষ্ট যোগাযোগ থাকা দরকার।
প্রোগ্রাম বাস্তবায়নঃ প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন ধাপে প্রোগ্রাম এর টেস্টিং এবং ডিবাগিং করা হয়ে থাকে।
১। টেস্টিং
২। ডিবাগিং
১। টেস্টিংঃ প্রোগ্রাম টেস্টিং হচ্ছে কোনো প্রোগ্রাম কোডিং সম্পন্ন করার পর প্রোগ্রামটির যে ধরনের আউটপুট বা ফলাফল হওয়া উচিৎ তা ঠিকমতো আসছে কিনা বা রান করছে কিনা তা যাচাই করা। এই ধাপে ভিন্ন ভিন্ন ইনপুট দিয়ে আউটপুটের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়। এক্ষেত্রে যদি কোন অসঙ্গতি পাওয়া যায় তবে বুঝতে হবে প্রোগ্রাম কোডিংয়ের কোথাও ভূল হয়েছে।
প্রোগ্রামে সাধারণত তিন ধরনের ভূল পরিলক্ষিত হয়। যথা:
- ব্যাকরণগত ভুল
- যৌক্তিক ভুল
- রান টাইম বা এক্সিকিউশন টাইম ভূল
- নির্বাহজনিত ভুল
লজিক্যাল বা যৌক্তিক ভুলঃ প্রোগ্রামে যুক্তির ভুল থাকলে তাকে বলে লজিক্যাল ভুল। সাধারণত সমস্যা ঠিকমতো না বোঝার জন্যই এ ভুল হয়। যেমন-
২। ডিবাগিংঃ আমরা উপরে প্রোগ্রাম টেস্টিং এর ক্ষেত্রে তিন ধরনের ভূল সম্পর্কে জেনেছি। প্রোগ্রামে যে কোনো ভুল চিহ্নিত করতে পারলে তাকে বলা হয় বাগ (Bug)। উক্ত বাগকে সমাধান করাকে বলা হয় ডিবাগ (Debug)। এক্ষেত্রে Syntax Error সমাধান করা সহজ। কিন্তু Logical Error সমাধান করা তুলনামূলক জটিল। ১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারের ভিতরে একটি মথপোকা ঢুকায় কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়। তখন থেকে ডিবাগিং কথাটির উৎপত্তি।
ডকুমেন্টেশনঃ প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের সময় ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের বিবরণ কমেন্ট হিসেবে লিখে রাখতে হয়। প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের বিবরণ কমেন্ট হিসেবে লিপিবদ্ধ করাকে প্রোগ্রাম ডকুমেন্টেশন বলে। প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণে ডকুমেন্টেশনের গুরুত্ব অপরিসীম। ডকুমেন্টেশনে নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়ঃ
ক. প্রোগ্রামের বর্ণনা।
খ. ফ্লোচার্ট
গ. লিখিত প্রোগ্রাম
ঘ. নির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় কাজের তালিকা
ঙ. পরীক্ষণ ও ফলাফল
প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণঃ সময়ের সাথে সাথে পরিবেশ-পরিস্থিতি পরিবর্তনের কারণে প্রোগ্রামের পরিবর্তন বা আধুনিকীকরণ করা প্রয়োজন হয়। এ ধরনের কাজ রক্ষণাবেক্ষণ ধাপের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া প্রোগ্রাম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টেশনের কাজ এ ধাপে সম্পন্ন করা হয়।
প্রতিটি বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা নোট ,সাজেশান্স ও নতুন নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
Tags
HSC ICT