ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়- ৪.৫: ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি ও এইচ.টি.এম.এল এর ওয়েবসাইটের কাঠামো এর বিভিন্ন অংশ সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হলো
আইসিটি অধ্যায়- ৪.৫ : ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি ও এইচ.টি.এম.এল
গঠন বৈচিত্রের ওপর ভিত্তি করে ওয়েবসাইটকে সাধারণত দুইভাবে ভাগ করা যায়। যথা-
১। স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট
২। ডাইনামিক ওয়েবসাইট
স্ট্যাটিক ওয়েবসাইটঃ যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবসাইট চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায় না। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করে কনটেন্ট যুক্ত, ডিলিট এবং আপডেট করা যায় না তাকে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলে। স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট শুধু HTML এবং CSS দিয়েই তৈরি করা যায়।
ডাইনামিক ওয়েবসাইটঃ যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবসাইট চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করেই কনটেন্ট যুক্ত, ডিলিট এবং আপডেট করা যায় তাকে ডাইনামিক ওয়েবসাইট বলে। ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য HTML,CSS এর সাথে স্ক্রিপ্টিং ভাষা যেমন- PHP বা ASP.Net ইত্যাদি এবং এর সাথে ডেটাবেজ যেমন- MySQL বা SQL ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট ও ডাইনামিক ওয়েবসাইটের মধ্যে পার্থক্যঃ
স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট
১.পেজের সংখ্যা কম থাকে।
২.ব্যবহারকারীরা নিজের চাহিদামত তথ্য পরিবর্তন করতে পারে না।
৩.যে কোন সময় যে কোন ধরনের তথ্য বা মন্তব্য আপডেট করা যায় না।
৪.তুলনামুলক কম ব্যয়বল্হল।
৫.ব্রাউজিংয়ে বেশি কম সময় লাগে।
৬.তুলনামুলকভাবে বেশি নিরাপদ
ডাইনামিক ওয়েবসাইট
১.তুলনামুলক ভাবে পেজের সংখ্যা থাকে।
২.ব্যবহারকারীরা নিজে চাহিদামত তথ্য পরিবর্তন করতে পারে।
৩.যে কোন সময় যে কোন ধরনের তথ্য বা মন্তব্য আপডেট করা যায়।
৪.ব্রাউজিংযে বেশি সময় লাগে।
৫.তুলনামুলক ব্যয়বহুল।
৬.তুলনামুলকভাবে কম নিরাপদ।
ওয়েবসাইটের কাঠামোঃ ওয়েবসাইটের কাঠামো বলতে বুঝায় ওয়েবসাইটের পেজগুলো কিভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত আছে। যেমনঃ সাব-পেজ গুলো কিভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে।
ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ওয়েবসাইটের কাঠামোকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
১। লিনিয়ার/ সিকুয়েন্স কাঠামো
২। ট্রি/ হায়ারারকি কাঠামো
৩। নেটওয়ার্ক/ ওয়েব লিঙ্কড কাঠামো
৪। হাইব্রিড/ কম্বিনেশনাল কাঠামো
লিনিয়ার/ সিকুয়েন্স কাঠামোঃ যখন কোন ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেইজগুলো একটি নির্দিষ্ট ক্রমানুসারে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে তখন
ঐ ওয়েবসাইটের কাঠামোকে লিনিয়ার/ সিকুয়েন্স কাঠামো বলে। কোন পেইজের পর কোন পেইজে যাওয়া যাবে তা ওয়েবপেইজের ডিজাইনার ঠিক করে থাকে। পেইজগুলোতে Next, Previous ইত্যাদি কয়েকটি লিংকের মাধ্যমে Visitor প্রতিটি পেইজ দেখতে পারে।
ট্রি কাঠামো/ হায়ারারকিস কাঠামোঃ
এই কাঠামোতে একটি হোম পেজ থাকে এবং অন্যান্য পেজ গুলো হোম পেজের সাথে যুক্ত থাকে, এদেরকে সাব-পেজ বলে। সাব পেজ গুলোর সাথে আরও অন্যান্য পেজ যুক্ত থাকে। কাঠামোটি দেখতে ট্রি এর মত বলে এই কাঠামোকে ট্রি কাঠামো বলে।
নেটওয়ার্ক/ ওয়েব লিঙ্কড কাঠামোঃ এই কাঠামোতে সবগুলো ওয়েবপেজের সাথেই সবগুলোর সরাসরি লিংক থাকে । অর্থাৎ একটি মেইন পেজের সাথে যেমন অন্যান্য পেজের লিংক থাকবে, তেমন প্রতিটি পেজ তাদের নিজেদের সাথে ও মেইন পেইজের লিংক থাকবে।
কম্বিনেশনাল/ হাইব্রিড কাঠামোঃ যে ওয়েবসাইটের পেইজগুলো একাধিক ভিন্ন কাঠামো দ্বারা এক-অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে, তাকে কম্বিনেশনাল বা হাইব্রিড কাঠামো বলে।
Quiz BD- কুইজ বিডি -Play, Learn & Earn
প্রতি শুক্রবার কুইজ প্রতিযোগিতা রাত ১২. ০০টা পর্যন্ত । সবার জন্য উন্মুক্ত (ফ্রি)
কুইজ বিডি সংক্রান্ত পরামর্শ করার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপ/ টেলিগ্রাম – 01571769905 (শুধুমাত্র মেসেজ দিন)
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
আইসিটি অধ্যায়- ৪.৫ : ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি ও এইচ.টি.এম.এল
গঠন বৈচিত্রের ওপর ভিত্তি করে ওয়েবসাইটকে সাধারণত দুইভাবে ভাগ করা যায়। যথা-
১। স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট
২। ডাইনামিক ওয়েবসাইট
স্ট্যাটিক ওয়েবসাইটঃ যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবসাইট চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায় না। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করে কনটেন্ট যুক্ত, ডিলিট এবং আপডেট করা যায় না তাকে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলে। স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট শুধু HTML এবং CSS দিয়েই তৈরি করা যায়।
ডাইনামিক ওয়েবসাইটঃ যে সকল ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ওয়েবসাইট চালু অবস্থায় পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ কোড পরিবর্তন না করেই কনটেন্ট যুক্ত, ডিলিট এবং আপডেট করা যায় তাকে ডাইনামিক ওয়েবসাইট বলে। ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য HTML,CSS এর সাথে স্ক্রিপ্টিং ভাষা যেমন- PHP বা ASP.Net ইত্যাদি এবং এর সাথে ডেটাবেজ যেমন- MySQL বা SQL ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট ও ডাইনামিক ওয়েবসাইটের মধ্যে পার্থক্যঃ
স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট
১.পেজের সংখ্যা কম থাকে।
২.ব্যবহারকারীরা নিজের চাহিদামত তথ্য পরিবর্তন করতে পারে না।
৩.যে কোন সময় যে কোন ধরনের তথ্য বা মন্তব্য আপডেট করা যায় না।
৪.তুলনামুলক কম ব্যয়বল্হল।
৫.ব্রাউজিংয়ে বেশি কম সময় লাগে।
৬.তুলনামুলকভাবে বেশি নিরাপদ
ডাইনামিক ওয়েবসাইট
১.তুলনামুলক ভাবে পেজের সংখ্যা থাকে।
২.ব্যবহারকারীরা নিজে চাহিদামত তথ্য পরিবর্তন করতে পারে।
৩.যে কোন সময় যে কোন ধরনের তথ্য বা মন্তব্য আপডেট করা যায়।
৪.ব্রাউজিংযে বেশি সময় লাগে।
৫.তুলনামুলক ব্যয়বহুল।
৬.তুলনামুলকভাবে কম নিরাপদ।
ওয়েবসাইটের কাঠামোঃ ওয়েবসাইটের কাঠামো বলতে বুঝায় ওয়েবসাইটের পেজগুলো কিভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত আছে। যেমনঃ সাব-পেজ গুলো কিভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে।
ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ওয়েবসাইটের কাঠামোকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
১। লিনিয়ার/ সিকুয়েন্স কাঠামো
২। ট্রি/ হায়ারারকি কাঠামো
৩। নেটওয়ার্ক/ ওয়েব লিঙ্কড কাঠামো
৪। হাইব্রিড/ কম্বিনেশনাল কাঠামো
লিনিয়ার/ সিকুয়েন্স কাঠামোঃ যখন কোন ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেইজগুলো একটি নির্দিষ্ট ক্রমানুসারে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে তখন
ট্রি কাঠামো/ হায়ারারকিস কাঠামোঃ
নেটওয়ার্ক/ ওয়েব লিঙ্কড কাঠামোঃ এই কাঠামোতে সবগুলো ওয়েবপেজের সাথেই সবগুলোর সরাসরি লিংক থাকে । অর্থাৎ একটি মেইন পেজের সাথে যেমন অন্যান্য পেজের লিংক থাকবে, তেমন প্রতিটি পেজ তাদের নিজেদের সাথে ও মেইন পেইজের লিংক থাকবে।
কম্বিনেশনাল/ হাইব্রিড কাঠামোঃ যে ওয়েবসাইটের পেইজগুলো একাধিক ভিন্ন কাঠামো দ্বারা এক-অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে, তাকে কম্বিনেশনাল বা হাইব্রিড কাঠামো বলে।
Quiz BD- কুইজ বিডি -Play, Learn & Earn
প্রতি শুক্রবার কুইজ প্রতিযোগিতা রাত ১২. ০০টা পর্যন্ত । সবার জন্য উন্মুক্ত (ফ্রি)
কুইজ বিডি সংক্রান্ত পরামর্শ করার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপ/ টেলিগ্রাম – 01571769905 (শুধুমাত্র মেসেজ দিন)
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
Tags
HSC ICT