ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-৩.৪ : সংখ্যাপদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস এর বিভিন্ন ধরনের কোড নিয়ে আলোচনা করা হলো
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
আইসিটি অধ্যায়-৩.৪ : সংখ্যাপদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস
কোড (Code) : কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত প্রতিটি বর্ণ, অঙ্ক, সংখ্যা, প্রতীক বা বিশেষচিহ্নকে আলাদাভাবে CPU (Central Processing Unit) কে বোঝানোর জন্যবাইনারি বিটের (০ বা ১) বিভিন্ন বিন্যাসের অদ্বিতীয় সংকেত তৈরি করা হয়।এ অদ্বিতীয় সংকেতকে বলা হয় কোড।
Encoding : বর্ণ, অঙ্ক, প্রতীক ও চিহ্নকে বাইনারিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়া।
Decoding : বাইনারি সংখ্যাকে আবার বর্ণ, অঙ্ক, প্রতীক ও চিহ্নে রূপান্তরের প্রক্রিয়া।
প্রয়োগের ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের কোডের উদ্ভব হয়েছে।যেমন−
1. বিসিডি (BCD) কোড
2. আলফানিউমেরিক কোড (Alphanumeric code)
3. ইবিসিডিক (EBCDIC) কোড
4. অ্যাসকি (ASCII) কোড
5. ইউনিকোড (Unicode) ইত্যাদি।
BCD কোড: দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিরপ্রতিটি অঙ্ককে ( ০ থেকে ৯ পর্যন্ত) সমতুল্য চার বিট বাইনারি দ্বারাপ্রতিস্থাপন করার পর প্রাপ্ত কোডকে BCD কোড বলে। অন্যকথায় BCDকোড একটি চার বিট বাইনারি ভিত্তিক কোড।
সুতরাং (512)10 = (010100010010)BCD
আলফানিউমেরিক কোড: অক্ষর (a-z, A-Z), অংক (0-9), এবং বিভিন্ন গাণিতিক চিহ্নসহ (+, -, =, × ইত্যাদি) আরও কতগুলো বিশেষ চিহ্নের (!, @, #, $, %, *, / ইত্যাদি) জন্য ব্যবহৃত কোডকে আলফানিউমেরিক কোড বলা হয়।
জনপ্রিয় আলফানিউমেরিক কোড হলো-
1. অ্যাসকি (ASCII) কোড
2. ইবিসিডিক (EBCDIC) কোড
3. ইউনিকোড (Unicode) ইত্যাদি।
অ্যাসকি (ASCII) কোড:
EBCDIC কোড:
UNICODE
প্রতিটি বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা নোট ,সাজেশান্স ও নতুন নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
আইসিটি অধ্যায়-৩.৪ : সংখ্যাপদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস
কোড (Code) : কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত প্রতিটি বর্ণ, অঙ্ক, সংখ্যা, প্রতীক বা বিশেষচিহ্নকে আলাদাভাবে CPU (Central Processing Unit) কে বোঝানোর জন্যবাইনারি বিটের (০ বা ১) বিভিন্ন বিন্যাসের অদ্বিতীয় সংকেত তৈরি করা হয়।এ অদ্বিতীয় সংকেতকে বলা হয় কোড।
Encoding : বর্ণ, অঙ্ক, প্রতীক ও চিহ্নকে বাইনারিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়া।
Decoding : বাইনারি সংখ্যাকে আবার বর্ণ, অঙ্ক, প্রতীক ও চিহ্নে রূপান্তরের প্রক্রিয়া।
প্রয়োগের ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের কোডের উদ্ভব হয়েছে।যেমন−
1. বিসিডি (BCD) কোড
2. আলফানিউমেরিক কোড (Alphanumeric code)
3. ইবিসিডিক (EBCDIC) কোড
4. অ্যাসকি (ASCII) কোড
5. ইউনিকোড (Unicode) ইত্যাদি।
BCD কোড: দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিরপ্রতিটি অঙ্ককে ( ০ থেকে ৯ পর্যন্ত) সমতুল্য চার বিট বাইনারি দ্বারাপ্রতিস্থাপন করার পর প্রাপ্ত কোডকে BCD কোড বলে। অন্যকথায় BCDকোড একটি চার বিট বাইনারি ভিত্তিক কোড।
- পূর্ণরূপ হলো Binary Coded Decimal
- BCD was used by early computers.
- ব্যবহৃত হয় দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রুপান্তরের জন্য।
- এটি মূলত ৪ (চার) বিটের কোড।
- BCD কোডে বিটের সংখ্যা ৪ টি। এর মাধ্যমে ১৬ টি অদ্বিতীয় চিহ্ন নির্দেশ করা যায়।
- BCD ৮৪২১ কোড বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য এবং বহুল ব্যবহৃত।
- ক্যালকুলেটর, ডিজিটাল ঘড়ি, ডিজিটাল ভোল্টমিটার প্রভৃতিতে বিসিডি কোড ব্যবহৃত হয়
সুতরাং (512)10 = (010100010010)BCD
আলফানিউমেরিক কোড: অক্ষর (a-z, A-Z), অংক (0-9), এবং বিভিন্ন গাণিতিক চিহ্নসহ (+, -, =, × ইত্যাদি) আরও কতগুলো বিশেষ চিহ্নের (!, @, #, $, %, *, / ইত্যাদি) জন্য ব্যবহৃত কোডকে আলফানিউমেরিক কোড বলা হয়।
জনপ্রিয় আলফানিউমেরিক কোড হলো-
1. অ্যাসকি (ASCII) কোড
2. ইবিসিডিক (EBCDIC) কোড
3. ইউনিকোড (Unicode) ইত্যাদি।
অ্যাসকি (ASCII) কোড:
- পূর্ণরূপ American Standard Code for Inofrmation Interchange
- এর প্রকাশক আমেরিকান ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইন্সস্টিটিউট (ANSI)।
- ASCII দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথা: ASCII-7 ও ASCII-8
- এটি মূলত ৭ (সাত) বা ৮ (আট) বিট আলফা নিউমেরিক কোড।
- এর মাধ্যমে ১২৮ টি (বা ২৫৬ টি) অদ্বিতীয় চিহ্ন নির্দেশ করা যায়।
- প্যারিটি বিট মূলত ভুল নির্নয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- আধুনিক কম্পিউটারে বহুল ব্যবহৃত কোড।
- মিনি ও মাইক্রোকম্পিউটারে এ কোডের বহুল প্রচলন রয়েছে।
- কম্পিউটার এবং ইনপুট/আউটপুট সরঞ্জামের মধ্যে তথ্য স্থানান্তরের জন্য এ কোড ব্যবহৃত হয়।
EBCDIC কোড:
- পূর্ণরুপ Extended Binary Coded Decimal Information Code
- আইবিএম কোম্পানি কর্তৃক উদ্ভাবিত।
- একটি ৮ বিট আলফা নিউমেরিক কোড।
- দ্বারা প্রকাশ করা যায় ২৫৬ টি অদ্বিতীয় অঙ্ক, অক্ষর এবং চিহ্ন।
- প্রাথমিকভাবে আইবিএম মেইনফ্রেম কম্পিউটারে (IBM ৩৬০ এবং ৩৭০ সিরিজের) কম্পিউটারে ব্যবহৃত হতো।
UNICODE
- পূর্ণরুপ Universal Code
- উদ্ভাবন করে যৌথভাবে (Apple+Xerox) Corporation ১৯৯১ সালে।
- ব্যবহৃত হয় বিশ্বের ছোট বড় সকল ভাষার বর্ণ ও চিহ্নকে কম্পিউটারের কোডভুক্ত করার জন্য
- The length of Unicode character is 16 bits (2 byte).
- একটি ২ বাইট বা ১৬ বিট আলফা নিউমেরিক কোড।
- এর মাধ্যমে সম্ভাব্য ৬৫,৫৩৬টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়।
- ফলে যেসব ভাষাকে কোডভুক্ত করার জন্য ৮ বিট অপর্যাপ্ত ছিল (যেমন- চায়নিজ, কোরিয়ান, জাপানিজ ইত্যাদি) সেসব ভাষার সকল চিহ্নকে সহজেই কোডভুক্ত করা সহজতর হয়েছে। বর্তমানে এ কোডের প্রচলন শুরু হয়েছে।
- বিভিন্ন উপস্থাপনায় ইউনিকোড ৮, ১৬ অথবা ৩২ বিট ক্যারেক্টার বেজ ব্যবহার করে।
- বাংলা ভাষা Unicode ভুক্ত হয়েছে Unicode consortium-এর সদস্য হয়ে।
প্রতিটি বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা নোট ,সাজেশান্স ও নতুন নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
Tags
HSC ICT