ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ.এস.সি বা উচ্চমাধ্যমিকের আইসিটি অধ্যায়-২.৪: কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং এর অনুধাবন প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হলো
Quiz BD- কুইজ বিডি -Play, Learn & Earn
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
আইসিটি অধ্যায়-২.৪: কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং
অনুধাবন প্রশ্ন ও উত্তরঃ-
১। মডেমকে ডেটা কমিউনিকেশনের উপাদান বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ
২। ডেটা কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে প্রেরক ও প্রাপকের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ
৩। ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
৪। 9600 bps কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ– একক সময়ে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইস বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। একে ব্যান্ডউইডথ ও বলা হয়ে থাকে যার একক Bit Per Second (bps)। 9600 bps বলতে বোঝায় প্রতি সেকেন্ডে 9600 বিট ডেটা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয়। উদাহরণ- টেলিফোন লাইনে ভয়েস ব্যান্ড বা Voice Band ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীডের।
৫। ব্যান্ডউইডথ 512 Kbps বলতে কী বুঝায়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–একক সময়ে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইস বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। একে ব্যান্ডউইডথ ও বলা হয়ে থাকে যার একক Bit Per Second (bps)। 512 Kbps বলতে বোঝায় প্রতি সেকেন্ডে 512 কিলোবিট অর্থাৎ ৫১২০০০ বিট ডেটা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয়।
৬। কী-বোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ব্যান্ডউইডথ ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
৭। কম ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য কোন ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
৮। “অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় বেশি লাগে”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে গ্রাহকের নিকট ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার অথবা বিট বাই বিট ডেটা ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় বেশি লাগে। কারন- এ পদ্ধতিতে প্রেরক কম্পিউটার হতে গ্রাহক কম্পিউটারে ডেটা Character by Character অর্থাৎ Bit by Bit ট্রান্সমিট হয় ফলে সময় বেশি লাগে। প্রতিটি ক্যারেক্টারের শুরু এবং শেষ বোঝার জন্য শুরুতে একটি Start bit এবং শেষে একটি Stop bitপ্রয়োজন হয়। স্পীড কম হয়ে থাকে।
৯। “সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন ব্যয়বহুল পদ্ধতি”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
১০। “ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ডেটা ট্রান্সমিশন সম্ভব”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ– যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে গ্রাহকের নিকট ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার অথবা বিট বাই বিট ডেটা ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। সাধারণত Narrow band ব্যান্ডউইডথ-এ ডেটা ট্রান্সমিশন করার ক্ষেত্রে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এ পদ্ধতিতে প্রেরক কম্পিউটার হতে গ্রাহক কম্পিউটারে ডেটা Character by Character অর্থাৎ Bit by Bit ট্রান্সমিট হয় ফলে সময় বেশি লাগে। ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড কম থাকে অর্থাৎ কম ডেটা ট্রান্সমিশনে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১১। সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে প্রাইমারি মেমোরির প্রয়োজন কেন?-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে ডেটা সমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে ব্লক বাই ব্লক অথবা প্যাকেট বাই প্যাকেট ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। এই ট্রান্সমিশন ব্যবস্থায় প্রেরক যন্ত্রে একটি প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস ব্যবহার করা হয় যাতে করে প্রেরিত ডেটা সমূহ ব্লক আকার ধারণ করতে পারে। প্রতিটি প্যাকেট বা ব্লকে ৮০-১৩২ টি বিট সংরক্ষণ করা যায়। প্রতিটি প্যাকেট বা ব্লক প্রয়োজনীয় বিট দ্বারা সম্পন্ন করতে এই প্রাইমারি মেমোরি প্রয়োজন হয়।
১২। “ডেটা ব্লক আকারে ট্রান্সমিশন করা হয়”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
১৩। “অ্যাসিনক্রোনাসের তুলনায় সিনক্রোনাস পদ্ধতিতে ডেটা চলাচলের গতি বেশি”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
১৪। “ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ব্যবধান(Time Interval) সমান”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে ডেটা সমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে ব্লক বাই ব্লক অথবা প্যাকেট বাই প্যাকেট ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। প্রতিটি ব্লকে 80-132 টি বিট থাকে। প্যাকেটের শুরু এবং শেষ বোঝার জন্য যথাক্রমে একটি Header এবং একটি Trailer ব্যবহার করা হয়। সিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশনের প্রতিটি প্যাকেটের মধ্যবর্তী সময় ব্যবধান সর্বদা একই থাকে।
১৫। “আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশন সিনক্রোনাসের উন্নত ভার্সন”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–অ্যাসিনক্রোনাস এবং সিনক্রোনাস উভয় পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য সমূহ বিদ্যমান থাকে। সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের উন্নত ভার্সন বলা হয়ে থাকে। ডেটা প্রেরণ করে ব্লক আকারে যা সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য এবং সময় ব্যবধান প্রায় একই থাকে। দু’টি ব্লকের মধ্যে সময়ের পার্থক্য 0 (শূন্য) একক করার চেষ্টা করা হয়। সাধারণত রিয়েল টাইম অ্যাপ্লিকেশনের ডেটা ট্রান্সফারে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১৬। টেলিভিশন(TV) সম্প্রচারের জন্য ব্যবহৃত মোড ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–TV সম্প্রচারের জন্য ব্যবহৃত ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হচ্ছে সিমপ্লেক্স। ডেটা ট্রান্সমিশনের এই পদ্ধতিতে ডেটা শুধুমাত্র এক প্রান্ত থেকে প্রেরণ করা যায় এবং অপর প্রান্ত থেকে গ্রহণ করা যায় অর্থাৎ ডেটা কেবলমাত্র এক দিকে প্রবাহিত হতে পারে। এক্ষেত্রে টেলিভিশন নেটওয়ার্ক চ্যানেল শুধু ডেটা পাঠাতে পারে এবং টেলিভিশনের দর্শক বা শ্রোতা শুধুমাত্র ডেটা গ্রহণ করতে পারে কখনোই ডেটা প্রেরণ করতে পারে না। আরও অনেক ক্ষেত্রে ডেটা প্রেরণের সময় সিমপ্লেক্স মোড ব্যবহার করা হয়। যেমন- পেজার সিস্টেম, রেডিও ইত্যাদি।
১৭। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকে কোন ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা করা যায়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃশ্রেণিকক্ষে পাঠদান পদ্ধতিকে হাফ-ডুপ্লেক্স ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা করা হয়। এই ধরনের মোডে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু তা একসাথে সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রেরক ডেটা পাঠানো সম্পন্ন করলে প্রাপক সেই ডেটা গ্রহণ করার পর প্রেরকের কাছে ডেটা পাঠাতে পারে। শ্রেণিকক্ষে যখন শিক্ষক কথা বলেন, সকল শিক্ষার্থী তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন। আবার কেউ প্রশ্ন করলে শিক্ষক তা শুনে প্রশ্নের উত্তর শিক্ষার্থীকে বুঝিয়ে দেন।
১৮। “ওয়াকিটকিতে যুগপৎ কথা বলা ও শোনা সম্ভব নয়”- ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃওয়াকিটকিতে কথা বলা এবং শোনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হচ্ছে হাফ-ডুপ্লেক্স। এই ধরনের মোডে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু তা একসাথে সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রেরক ডেটা পাঠানো সম্পন্ন করলে প্রাপক সেই ডেটা গ্রহণ করার পর প্রেরকের কাছে ডেটা পাঠাতে পারে। ওয়াকিটকিতে একই ধরনের কার্য সম্পন্ন হয়। দুইটি ওয়াকিটকি দ্বারা কথা বলার সময় এক পক্ষের কথা শেষ হলে অপর পক্ষ কথা শুরু করে। অর্থাৎ এক সাথে বা যুগপৎ কথা বলা এবং শোনা সম্ভব নয়।
১৯। “ব্রাউজারে একই সাথে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদান সম্ভব নয়”- ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ ব্রাউজারে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হচ্ছে হাফ-ডুপ্লেক্স। এই ধরনের মোডে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু তা একসাথে সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রেরক ডেটা পাঠানো সম্পন্ন করলে প্রাপক সেই ডেটা গ্রহণ করার পর প্রেরকের কাছে ডেটা পাঠাতে পারে।
২০। “মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোডটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃমোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হলো ফুল-ডুপ্লেক্স। যে ট্রান্সমিশন মোড ব্যবহার করে ডেটা প্রেরণ এবং গ্রহণ উভয় একই সাথে সম্পন্ন করা সম্ভব তাকে ফুল-ডুপ্লেক্স মোড বলা হয়। বর্তমানে আমরা সাচ্ছন্দে কথা বলা বা শোনার জন্য যেসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি, তা সবই ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে কাজ করে। এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রেরক ও গ্রাহক একই সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
Quiz BD- কুইজ বিডি -Play, Learn & Earn
প্রতি শুক্রবার কুইজ প্রতিযোগিতা রাত ১২. ০০টা পর্যন্ত । সবার জন্য উন্মুক্ত (ফ্রি)
কুইজ বিডি সংক্রান্ত পরামর্শ করার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপ/ টেলিগ্রাম – 01571769905 (শুধুমাত্র মেসেজ দিন)
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
Quiz BD- কুইজ বিডি -Play, Learn & Earn
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
আইসিটি অধ্যায়-২.৪: কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং
অনুধাবন প্রশ্ন ও উত্তরঃ-
১। মডেমকে ডেটা কমিউনিকেশনের উপাদান বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ
২। ডেটা কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে প্রেরক ও প্রাপকের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ
৩। ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
৪। 9600 bps কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ– একক সময়ে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইস বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। একে ব্যান্ডউইডথ ও বলা হয়ে থাকে যার একক Bit Per Second (bps)। 9600 bps বলতে বোঝায় প্রতি সেকেন্ডে 9600 বিট ডেটা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয়। উদাহরণ- টেলিফোন লাইনে ভয়েস ব্যান্ড বা Voice Band ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীডের।
৫। ব্যান্ডউইডথ 512 Kbps বলতে কী বুঝায়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–একক সময়ে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইস বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। একে ব্যান্ডউইডথ ও বলা হয়ে থাকে যার একক Bit Per Second (bps)। 512 Kbps বলতে বোঝায় প্রতি সেকেন্ডে 512 কিলোবিট অর্থাৎ ৫১২০০০ বিট ডেটা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয়।
৬। কী-বোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ব্যান্ডউইডথ ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
৭। কম ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য কোন ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
৮। “অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় বেশি লাগে”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে গ্রাহকের নিকট ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার অথবা বিট বাই বিট ডেটা ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় বেশি লাগে। কারন- এ পদ্ধতিতে প্রেরক কম্পিউটার হতে গ্রাহক কম্পিউটারে ডেটা Character by Character অর্থাৎ Bit by Bit ট্রান্সমিট হয় ফলে সময় বেশি লাগে। প্রতিটি ক্যারেক্টারের শুরু এবং শেষ বোঝার জন্য শুরুতে একটি Start bit এবং শেষে একটি Stop bitপ্রয়োজন হয়। স্পীড কম হয়ে থাকে।
৯। “সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন ব্যয়বহুল পদ্ধতি”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
১০। “ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ডেটা ট্রান্সমিশন সম্ভব”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ– যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে গ্রাহকের নিকট ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার অথবা বিট বাই বিট ডেটা ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। সাধারণত Narrow band ব্যান্ডউইডথ-এ ডেটা ট্রান্সমিশন করার ক্ষেত্রে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এ পদ্ধতিতে প্রেরক কম্পিউটার হতে গ্রাহক কম্পিউটারে ডেটা Character by Character অর্থাৎ Bit by Bit ট্রান্সমিট হয় ফলে সময় বেশি লাগে। ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড কম থাকে অর্থাৎ কম ডেটা ট্রান্সমিশনে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১১। সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে প্রাইমারি মেমোরির প্রয়োজন কেন?-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে ডেটা সমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে ব্লক বাই ব্লক অথবা প্যাকেট বাই প্যাকেট ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। এই ট্রান্সমিশন ব্যবস্থায় প্রেরক যন্ত্রে একটি প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস ব্যবহার করা হয় যাতে করে প্রেরিত ডেটা সমূহ ব্লক আকার ধারণ করতে পারে। প্রতিটি প্যাকেট বা ব্লকে ৮০-১৩২ টি বিট সংরক্ষণ করা যায়। প্রতিটি প্যাকেট বা ব্লক প্রয়োজনীয় বিট দ্বারা সম্পন্ন করতে এই প্রাইমারি মেমোরি প্রয়োজন হয়।
১২। “ডেটা ব্লক আকারে ট্রান্সমিশন করা হয়”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
১৩। “অ্যাসিনক্রোনাসের তুলনায় সিনক্রোনাস পদ্ধতিতে ডেটা চলাচলের গতি বেশি”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–
১৪। “ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ব্যবধান(Time Interval) সমান”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে ডেটা সমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে ব্লক বাই ব্লক অথবা প্যাকেট বাই প্যাকেট ট্রান্সমিশন করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। প্রতিটি ব্লকে 80-132 টি বিট থাকে। প্যাকেটের শুরু এবং শেষ বোঝার জন্য যথাক্রমে একটি Header এবং একটি Trailer ব্যবহার করা হয়। সিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশনের প্রতিটি প্যাকেটের মধ্যবর্তী সময় ব্যবধান সর্বদা একই থাকে।
১৫। “আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশন সিনক্রোনাসের উন্নত ভার্সন”-ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–অ্যাসিনক্রোনাস এবং সিনক্রোনাস উভয় পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য সমূহ বিদ্যমান থাকে। সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের উন্নত ভার্সন বলা হয়ে থাকে। ডেটা প্রেরণ করে ব্লক আকারে যা সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য এবং সময় ব্যবধান প্রায় একই থাকে। দু’টি ব্লকের মধ্যে সময়ের পার্থক্য 0 (শূন্য) একক করার চেষ্টা করা হয়। সাধারণত রিয়েল টাইম অ্যাপ্লিকেশনের ডেটা ট্রান্সফারে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১৬। টেলিভিশন(TV) সম্প্রচারের জন্য ব্যবহৃত মোড ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ–TV সম্প্রচারের জন্য ব্যবহৃত ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হচ্ছে সিমপ্লেক্স। ডেটা ট্রান্সমিশনের এই পদ্ধতিতে ডেটা শুধুমাত্র এক প্রান্ত থেকে প্রেরণ করা যায় এবং অপর প্রান্ত থেকে গ্রহণ করা যায় অর্থাৎ ডেটা কেবলমাত্র এক দিকে প্রবাহিত হতে পারে। এক্ষেত্রে টেলিভিশন নেটওয়ার্ক চ্যানেল শুধু ডেটা পাঠাতে পারে এবং টেলিভিশনের দর্শক বা শ্রোতা শুধুমাত্র ডেটা গ্রহণ করতে পারে কখনোই ডেটা প্রেরণ করতে পারে না। আরও অনেক ক্ষেত্রে ডেটা প্রেরণের সময় সিমপ্লেক্স মোড ব্যবহার করা হয়। যেমন- পেজার সিস্টেম, রেডিও ইত্যাদি।
১৭। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকে কোন ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা করা যায়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃশ্রেণিকক্ষে পাঠদান পদ্ধতিকে হাফ-ডুপ্লেক্স ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা করা হয়। এই ধরনের মোডে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু তা একসাথে সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রেরক ডেটা পাঠানো সম্পন্ন করলে প্রাপক সেই ডেটা গ্রহণ করার পর প্রেরকের কাছে ডেটা পাঠাতে পারে। শ্রেণিকক্ষে যখন শিক্ষক কথা বলেন, সকল শিক্ষার্থী তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন। আবার কেউ প্রশ্ন করলে শিক্ষক তা শুনে প্রশ্নের উত্তর শিক্ষার্থীকে বুঝিয়ে দেন।
১৮। “ওয়াকিটকিতে যুগপৎ কথা বলা ও শোনা সম্ভব নয়”- ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃওয়াকিটকিতে কথা বলা এবং শোনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হচ্ছে হাফ-ডুপ্লেক্স। এই ধরনের মোডে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু তা একসাথে সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রেরক ডেটা পাঠানো সম্পন্ন করলে প্রাপক সেই ডেটা গ্রহণ করার পর প্রেরকের কাছে ডেটা পাঠাতে পারে। ওয়াকিটকিতে একই ধরনের কার্য সম্পন্ন হয়। দুইটি ওয়াকিটকি দ্বারা কথা বলার সময় এক পক্ষের কথা শেষ হলে অপর পক্ষ কথা শুরু করে। অর্থাৎ এক সাথে বা যুগপৎ কথা বলা এবং শোনা সম্ভব নয়।
১৯। “ব্রাউজারে একই সাথে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদান সম্ভব নয়”- ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ ব্রাউজারে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হচ্ছে হাফ-ডুপ্লেক্স। এই ধরনের মোডে উভয় দিক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু তা একসাথে সম্ভব নয়। অর্থাৎ প্রেরক ডেটা পাঠানো সম্পন্ন করলে প্রাপক সেই ডেটা গ্রহণ করার পর প্রেরকের কাছে ডেটা পাঠাতে পারে।
২০। “মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোডটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃমোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হলো ফুল-ডুপ্লেক্স। যে ট্রান্সমিশন মোড ব্যবহার করে ডেটা প্রেরণ এবং গ্রহণ উভয় একই সাথে সম্পন্ন করা সম্ভব তাকে ফুল-ডুপ্লেক্স মোড বলা হয়। বর্তমানে আমরা সাচ্ছন্দে কথা বলা বা শোনার জন্য যেসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি, তা সবই ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে কাজ করে। এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রেরক ও গ্রাহক একই সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
Quiz BD- কুইজ বিডি -Play, Learn & Earn
প্রতি শুক্রবার কুইজ প্রতিযোগিতা রাত ১২. ০০টা পর্যন্ত । সবার জন্য উন্মুক্ত (ফ্রি)
কুইজ বিডি সংক্রান্ত পরামর্শ করার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপ/ টেলিগ্রাম – 01571769905 (শুধুমাত্র মেসেজ দিন)
আজই জয়েন করুন বাংলাদেশের লার্নিং প্ল্যাটফর্মে ( ওয়েভ স্কুল বিডি )
শিক্ষক হিসেবে জয়েন করুন
রেকর্ডেড/লাইভ প্রোগ্রাম করতে পারো
অ্যাফিলিয়েট হতে চাইলে
Tags
HSC ICT