এইচ এস সি প্রাণিবিজ্ঞান-জৈব প্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল

ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ এস সি প্রাণিবিজ্ঞান-জৈব প্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল নিয়ে আলোচনা করা হলো

অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট

এইচ এস সি প্রাণিবিজ্ঞান-জৈব প্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল

১. জিন ব্যাংক স্থাপন করে জৈব বৈচিত্র্য রক্ষা করা যায়।

http://www.webschoolbd.com/

২. স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পল বার্গ ১৯৭২ সালে সর্বপ্রথম রিকমবিনেন্ট DNA অণু গঠন করেন। আর ১৯৭৩ সালে প্রথম রিকমবিনেন্ট DNA বিশিষ্ট জীব সৃষ্টি হয়। (পল বার্গ একটা ভাইরাসে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী একটা জীন এই রিকমবিনেন্ট টেকনোলজি ব্যবহার করে ঢোকান। এর পর তিনি বুঝতে পারেন যে তিনি খুব বিপজ্জনক কাজ করছেন, তাই তিনি যথাযথ নিরাপত্তার জন্য গুরুত্ব আরোপ করেন।)

৩. প্লাজমিডের সংখ্যা কোষ প্রতি ১-১০০০।

৪. প্লাজমিড স্বজননক্ষম, অর্থাৎ কোষের মূল নিউক্লিয়ার উপাদানের উপর নির্ভরশীল না।

৫. ট্রান্সজেনিক প্রাণী সৃষ্টির জন্য জীন স্থানান্তরের জন্য একমাত্র মাইক্রোইনজেকশন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।
(মাইক্রো ইনজেকশন বলতে খুবই সূক্ষ্ম ইনজেকশন বোঝানো হয় যা দিয়ে DNA সরাসরি নিউক্লিয়াসে ইনজেক্ট করা যায়)

৬. ১৯৮২ সালে সর্বপ্রথম ট্রান্সজেনিক প্রাণি উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা সফল হয়েছে।

৭. পেঁপে থেকে প্যাপেইন, বট গাছ থেকে ফাইসিন এনজাইম উৎপাদন করা হয়।

৮. ইনসুলিনের A শৃঙ্খলে ৬৩ এবং B শৃঙ্খলে ৯০ টা নিউক্লিওটাইড রয়েছে। (মনে রাখার সুবিধার্তে: A শৃঙ্খল ছোট, আর ৬+৩=৯, এই দুইটা জিনিস মনে রাখলে কনফিউশন এড়ানো সম্ভব।)

৯. রিকমবিনেন্ট প্লাজমিড ট্রান্সফেকশন প্রক্রিয়ায় ব্যাকটেরিয়ার দেহে প্রবেশ করে। (ট্রান্সফর্মেশন, ট্রান্সডাকশন, প্রভৃতি টার্মগুলো সাথে এই টার্মটি গুলিয়ে যেতে পারে। ট্রান্সফর্মেশন হয় যখন ব্যাকটেরিয়ার মূল জিনোমের পরিবর্তন বা ট্রান্সফর্মেশন ঘটে। আর ট্রান্সডাকশন হয় যখন ভাইরাস দিয়ে ব্যাকটেরিয়ায় কোন জিন ঢুকে। কিন্তু ট্রান্সফেকশন-এ প্লাজমিড টা ঢুকে স্বাধীন অস্তিত্বের মত কর্মক্ষম থাকে। ট্রান্সফেকশনে মূল জিনোমের কোন পরিবর্তন ঘটে না, যা ঘটে ট্রান্সফর্মেশনে।)

১০. একটি E. coli এর দেহে ১×১০৫ টি ইনসুলিন অণু সংশ্লেষিত হয়। ২৪ গ্রাম ইনসুলিন থেকে ১০ মিলিগ্রাম ইনসুলিন পাওয়া যায়।

১১. বৃদ্ধি হরমোনকে “সোমাটোট্রপিন” বলে। (এখানে “সোমাটো” বলতে শরীরকে বোঝায়, আর ”ট্রপিন” দিয়ে পুষ্টির ব্যাপারটা বোঝানো হয়। সোমাটো ট্রপিন এমন একটা হরমান যা শরীরে পুষ্টি যোগায়, যার ফলে মানুষ লম্বা হয়।)

১২. সপ্তাহে ৬-১০ মিলিগ্রাম বৃদ্ধি হরমোনের ইঞ্জেকশন প্রয়োগে প্রথম বছরেই মানুষ ৬ সেমি-এর বেশি লম্বা হয়।

অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …
(প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত)
Skype id - wschoolbd

Web School BD

বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন ভিত্তিক ট্রেনিং সেন্টার "Web School BD". ওয়েব স্কুল বিডি : https://www.webschool.com.bd

Post a Comment

আপনার কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টস বক্স এ লিখতে পারেন। আমরা যথাযত চেস্টা করব আপনার সঠিক উত্তর দিতে। ভালো লাগলে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না। শিক্ষার্থীরা নোট ,সাজেশান্স ও নতুন নতুন ভিডিও সবার আগে পেতে আমাদের Web School BD চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব SUBSCRIBE করতে পারো।
- শুভকামনায় ওয়েব স্কুল বিডি

Previous Post Next Post