ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ এস সি উদ্ভিদবিজ্ঞান-প্ল্যান্টি - ব্রায়োফাইটা নিয়ে আলোচনা করা হলো
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি উদ্ভিদবিজ্ঞান-প্ল্যান্টি - ব্রায়োফাইটা
প্রাথমিক আলোচনা: এই ব্রায়োফাইটা, টেরিডোফাইটার অধ্যায় গুলো স্বাভাবিক ভাবেই একটু বোরিং। এখান থেকে প্রশ্নও খুব বেশি আসে না। তবে বেসিক কিছু জিনিস জানা প্রয়োজন।
অধ্যায় সারবস্তু:
১. Bryos অর্থ মস, Bryophyta মস জাতীয় উদ্ভিদ।
২. Bryophyta গ্যামিটোফাইটিক। (b=g, t=s)
৩. দেহ নরম কাণ্ড ও পাতার ন্যায় অংশে বিভক্ত। কিন্তু মূল থাকে না, এর জায়গায় রাইজয়েড থাকে। তাই পরিবহনতন্ত্র অনুপস্থিত।
৪. এদের জননাঙ্গ বহুকোষী, বন্ধ্যা কোষের আবরণ দ্বারা আবৃত।
৫. স্পোরোফাইট গ্যামিটোফাইটের উপর পূর্ণ বা আংশিকভাবে নির্ভরশীল। (এটি নিয়ে যেন কনফিউশন না হয়, স্পোরোফাইট বা ডিপ্লয়েড অংশটি গ্যামেটোফাইট বা হ্যাপ্লয়েড অংশের উপরে থাকে। স্পোরোফাইটিক উদ্ভিদে মিয়োসিস বিভাজনে ডিপ্লয়েড কোষ থেকে স্পোর উৎপন্ন হয়।
৬. গ্যামিটোফাইটের দু’টো পর্যায় আছে:
ক. প্রোটোনেমা (গ্যামিটোফাইট প্রাথমিক অবস্থায় সূত্রাকার অবস্থায় থাকে, নেমা অর্থ সূত্র/সুতা, তাই প্রোটোনোমা বলা হয়। নেমাটোডাতেও নেমা শব্দটি এরকম “সুতা” অর্থে ব্যবহৃত হয়)
খ. গ্যামিটোফোর (এটি পূর্ণাঙ্গ মস রূপে বেড়ে উঠে, যার কাণ্ড, পাতা ও মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড থাকে)
৭. Semibarbula উদ্ভিদটি ভিন্নবাসী স্বভাবের, স্ত্রী ও পুং উদ্ভিদগুলো আলাদা, তবে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। পুং জনন অঙ্গের নাম অ্যান্থেরিডিয়াম (অ্যান্থার বলা হয় ফুলের ওই অংশকে যেখান থেকে রেণু বের হয়) এবং স্ত্রী জনন অঙ্গের নাম আর্কিগোনিয়াম (এ শব্দটির গ্রিক ভাষায় অর্থ সূচনা)
৮. Semibarbula মসের শুক্রাণু দ্বি ফ্লাজেলা যুক্ত।
৯. প্যারাফাইসিসের সাথে অ্যান্থেরিডিয়াম থাকে আর পেরাকেসীয় পাতা দিয়ে আর্কিগোনিয়াম বেষ্টিত থাকে।
১০. আর্কিগোনিয়ামে অ্যান্থেরিডিয়াম দ্বারা নিষিক্ত ডিম্বাণু জাইগোট তৈরি করে, এভাবে গ্যামোটোফাইট উদ্ভিদের উপরে স্পোরোফাইটিক উদ্ভিদ (2n) সৃষ্টি হয়, যারা স্পোর তৈরি করতে পারে মিয়োসিস প্রক্রিয়ায়।
১১. স্পোরোগোনিয়ামে তিনটি অংশ থাকে, পা, সিটা ও ক্যাপসুল।
১২. Semibarbula তে জনুক্রম রয়েছে, কারণ কিছুটা সময় উদ্ভিদ গ্যামোটোফাইটিক থাকে, এর মাথায় স্পোরোফাইটিক উদ্ভিদ জন্ম নেয়, যারা পুষ্টির জন্য গ্যামিটোফাইট অংশের জন্য নির্ভরশীল।
১৩. Riccia কে কাণ্ড, পাতায় ভাগ করা যায় না, থ্যালয়েড জাতীয়, রাইজয়েড থাকে।
১৪. Semibarbula-এর ক্যাপসূলের পেরিস্টোমে দাঁতের মত অংশ ১৬ টি রয়েছে।
১৫. ক্যাপসুলের নিচের অংশ যা সিটার সাথে যুক্ত থাকে, তা হল অ্যাপোফাইসিস। (প্যারাফাইসিসের সাথে অ্যান্থেরিডিয়াম গুলো থাকে)
১৬. গেমি কাপ অংশটি Marchantia তে পাওয়া যায়।
১৭. থ্যালাসে অগ্রীয় খাঁজ অংশটি পাওয়া যায় Riccia তে।
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি উদ্ভিদবিজ্ঞান-প্ল্যান্টি - ব্রায়োফাইটা
প্রাথমিক আলোচনা: এই ব্রায়োফাইটা, টেরিডোফাইটার অধ্যায় গুলো স্বাভাবিক ভাবেই একটু বোরিং। এখান থেকে প্রশ্নও খুব বেশি আসে না। তবে বেসিক কিছু জিনিস জানা প্রয়োজন।
অধ্যায় সারবস্তু:
১. Bryos অর্থ মস, Bryophyta মস জাতীয় উদ্ভিদ।
২. Bryophyta গ্যামিটোফাইটিক। (b=g, t=s)
৩. দেহ নরম কাণ্ড ও পাতার ন্যায় অংশে বিভক্ত। কিন্তু মূল থাকে না, এর জায়গায় রাইজয়েড থাকে। তাই পরিবহনতন্ত্র অনুপস্থিত।
৪. এদের জননাঙ্গ বহুকোষী, বন্ধ্যা কোষের আবরণ দ্বারা আবৃত।
৫. স্পোরোফাইট গ্যামিটোফাইটের উপর পূর্ণ বা আংশিকভাবে নির্ভরশীল। (এটি নিয়ে যেন কনফিউশন না হয়, স্পোরোফাইট বা ডিপ্লয়েড অংশটি গ্যামেটোফাইট বা হ্যাপ্লয়েড অংশের উপরে থাকে। স্পোরোফাইটিক উদ্ভিদে মিয়োসিস বিভাজনে ডিপ্লয়েড কোষ থেকে স্পোর উৎপন্ন হয়।
৬. গ্যামিটোফাইটের দু’টো পর্যায় আছে:
ক. প্রোটোনেমা (গ্যামিটোফাইট প্রাথমিক অবস্থায় সূত্রাকার অবস্থায় থাকে, নেমা অর্থ সূত্র/সুতা, তাই প্রোটোনোমা বলা হয়। নেমাটোডাতেও নেমা শব্দটি এরকম “সুতা” অর্থে ব্যবহৃত হয়)
খ. গ্যামিটোফোর (এটি পূর্ণাঙ্গ মস রূপে বেড়ে উঠে, যার কাণ্ড, পাতা ও মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড থাকে)
৭. Semibarbula উদ্ভিদটি ভিন্নবাসী স্বভাবের, স্ত্রী ও পুং উদ্ভিদগুলো আলাদা, তবে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। পুং জনন অঙ্গের নাম অ্যান্থেরিডিয়াম (অ্যান্থার বলা হয় ফুলের ওই অংশকে যেখান থেকে রেণু বের হয়) এবং স্ত্রী জনন অঙ্গের নাম আর্কিগোনিয়াম (এ শব্দটির গ্রিক ভাষায় অর্থ সূচনা)
৮. Semibarbula মসের শুক্রাণু দ্বি ফ্লাজেলা যুক্ত।
৯. প্যারাফাইসিসের সাথে অ্যান্থেরিডিয়াম থাকে আর পেরাকেসীয় পাতা দিয়ে আর্কিগোনিয়াম বেষ্টিত থাকে।
১০. আর্কিগোনিয়ামে অ্যান্থেরিডিয়াম দ্বারা নিষিক্ত ডিম্বাণু জাইগোট তৈরি করে, এভাবে গ্যামোটোফাইট উদ্ভিদের উপরে স্পোরোফাইটিক উদ্ভিদ (2n) সৃষ্টি হয়, যারা স্পোর তৈরি করতে পারে মিয়োসিস প্রক্রিয়ায়।
১১. স্পোরোগোনিয়ামে তিনটি অংশ থাকে, পা, সিটা ও ক্যাপসুল।
১২. Semibarbula তে জনুক্রম রয়েছে, কারণ কিছুটা সময় উদ্ভিদ গ্যামোটোফাইটিক থাকে, এর মাথায় স্পোরোফাইটিক উদ্ভিদ জন্ম নেয়, যারা পুষ্টির জন্য গ্যামিটোফাইট অংশের জন্য নির্ভরশীল।
১৩. Riccia কে কাণ্ড, পাতায় ভাগ করা যায় না, থ্যালয়েড জাতীয়, রাইজয়েড থাকে।
১৪. Semibarbula-এর ক্যাপসূলের পেরিস্টোমে দাঁতের মত অংশ ১৬ টি রয়েছে।
১৫. ক্যাপসুলের নিচের অংশ যা সিটার সাথে যুক্ত থাকে, তা হল অ্যাপোফাইসিস। (প্যারাফাইসিসের সাথে অ্যান্থেরিডিয়াম গুলো থাকে)
১৬. গেমি কাপ অংশটি Marchantia তে পাওয়া যায়।
১৭. থ্যালাসে অগ্রীয় খাঁজ অংশটি পাওয়া যায় Riccia তে।
Tags
HSC Biology