ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ এস সি বাংলা ব্যাকরণ – পদাশ্রিত নির্দেশক ধারণা নিয়ে আলোচনা করা হলো
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি বাংলা ব্যাকরণ – পদাশ্রিত নির্দেশক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন
অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি বাংলা ব্যাকরণ – পদাশ্রিত নির্দেশক
পদাশ্রিত নির্দেশক
একবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক
বহুবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক
বিশেষ প্রয়োগ ; পরিমাণের স্বল্পতা বোঝাতে
বিভিন্ন পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার
টি,টা
গোটা
খানা, খানি
টাক, টুকু, টুক, টো
বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত নির্দেশক ; কেতা, তা, পাটি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন
পদাশ্রিত নির্দেশক : বাংলা ভাষায় কিছু কিছু প্রত্যয় বা শব্দাংশ শব্দের শেষে যুক্ত হয়ে পদটির নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে। এগুলোকে পদাশ্রিত নির্দেশক বলে।
অর্থাৎ, যে সব প্রত্যয় বা শব্দাংশ পদের নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা নির্দেশ বা প্রকাশ করে, তাদেরকেই পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। এরা সাধারণত পদের শেষে যুক্তভাবে বসে। তবে অনেক পদাশ্রিত নির্দেশক পদের আগেও বসে।
[পদাশ্রিত নির্দেশক ইংরেজি Article (a(n), the) এর মতো কাজ করে।]
বচনভেদে বিভিন্ন পদাশ্রিত নির্দেশক ব্যবহৃত হয়। যেমন-
একবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক : টি, টা, খানা, খানি, গাছা, গাছি, ইত্যাদি। যেমন- টাকাটা, ছেলেটি, কাপড়খানা, বইখানা, লাঠিগাছা, চুড়িগাছি, ইত্যাদি।
বহুবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক : গুলি, গুলা, গুলো, গুলিন, ইত্যাদি। যেমন- মানুষগুলি, লোকগুলো, আমগুলো, পটলগুলিন, ইত্যাদি।
বিশেষ প্রয়োগ ; পরিমাণের স্বল্পতা বোঝাতে : কোনো সংখ্যা বা পরিমাণের স্বল্পতা বোঝাতে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক- টে, টুক, টুকু, টুকুন, টো, গোটা, ইত্যাদি। যেমন- চারটে ভাত, দুধটুকু, দুধটুকুন, দুটো ভাত, গোটা চারেক আম, ইত্যাদি।
বিভিন্ন পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার :
১. টি,টা : ক) ‘এক’-র সঙ্গে ‘টি/টা’ যুক্ত হলে তা অনির্দিষ্টতা বোঝায়।
কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে ‘টি/টা’ যুক্ত হলে নির্দিষ্টতা বোঝায়।
যেমন- একটি দেশ, সে যেমনেই হোক দেখতে।(যে কোন একটি দেশ, অনির্দিষ্ট)
তিনটি টাকা, দশটি বছর।(নির্দিষ্ট সংখ্যক টাকা ও বছর, নির্দিষ্ট)
খ) নির্দেশক সর্বনামের সঙ্গে ‘টি/টা’ যুক্ত হলে সেগুলো সুনির্দিষ্ট হয়ে যায়। যেমন- এটা নয়, ওটা আনো। ওইটেই আমার প্রিয় গান।
গ) নিরর্থকভাবেও টি/টা ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন- সারাটি সকাল তোমার আশায় বসে আছি। ন্যাকামিটা এখন রাখ।
২. গোটা : বচনবাচক/সংখ্যাত্মক শব্দের আগে বসে। নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা, দুই-ই বোঝাতে পারে।
যেমন- গোটা দেশটাই ছারখার হয়ে গেছে। (নির্দিষ্ট)
গোটা তিনেক আম দাও। (অনির্দিষ্ট)
৩. খানা, খানি : বচনবাচক/সংখ্যাত্মক শব্দের পরে বসে। নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা, দুই-ই বোঝাতে পারে।
যেমন- দু’খানা কম্বল চেয়েছিলাম। (নির্দিষ্ট)
একখানা বই কিনে নিও। (অনির্দিষ্ট)
৪. টাক, টুকু, টুক, টো : নির্দিষ্টতা ও অনির্দিষ্টতা উভয় অর্থেই ব্যবহৃত হয়।
যেমন- পোয়াটাক দুধ দাও। (অনির্দিষ্ট)
সবটুকু ওষুধই খেয়ে ফেলো। (নির্দিষ্ট)
৫. বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত নির্দেশক ; কেতা, তা, পাটি : এগুলো বিশেষ অর্থে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপনে ব্যবহৃত হয়। যেমন-
কেতা : এ তিন কেতা জমির দাম দশ হাজার টাকা মাত্র। দশ টাকার পাঁচ কেতা নোট।
তা : দশ তা কাগজ দাও।
পাটি : আমার এক পাটি জুতো ছিঁড়ে গেছে।
একবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক
বহুবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক
বিশেষ প্রয়োগ ; পরিমাণের স্বল্পতা বোঝাতে
বিভিন্ন পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার
টি,টা
গোটা
খানা, খানি
টাক, টুকু, টুক, টো
বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত নির্দেশক ; কেতা, তা, পাটি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন
পদাশ্রিত নির্দেশক : বাংলা ভাষায় কিছু কিছু প্রত্যয় বা শব্দাংশ শব্দের শেষে যুক্ত হয়ে পদটির নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে। এগুলোকে পদাশ্রিত নির্দেশক বলে।
অর্থাৎ, যে সব প্রত্যয় বা শব্দাংশ পদের নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা নির্দেশ বা প্রকাশ করে, তাদেরকেই পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। এরা সাধারণত পদের শেষে যুক্তভাবে বসে। তবে অনেক পদাশ্রিত নির্দেশক পদের আগেও বসে।
[পদাশ্রিত নির্দেশক ইংরেজি Article (a(n), the) এর মতো কাজ করে।]
বচনভেদে বিভিন্ন পদাশ্রিত নির্দেশক ব্যবহৃত হয়। যেমন-
একবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক : টি, টা, খানা, খানি, গাছা, গাছি, ইত্যাদি। যেমন- টাকাটা, ছেলেটি, কাপড়খানা, বইখানা, লাঠিগাছা, চুড়িগাছি, ইত্যাদি।
বহুবচনে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক : গুলি, গুলা, গুলো, গুলিন, ইত্যাদি। যেমন- মানুষগুলি, লোকগুলো, আমগুলো, পটলগুলিন, ইত্যাদি।
বিশেষ প্রয়োগ ; পরিমাণের স্বল্পতা বোঝাতে : কোনো সংখ্যা বা পরিমাণের স্বল্পতা বোঝাতে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক- টে, টুক, টুকু, টুকুন, টো, গোটা, ইত্যাদি। যেমন- চারটে ভাত, দুধটুকু, দুধটুকুন, দুটো ভাত, গোটা চারেক আম, ইত্যাদি।
বিভিন্ন পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার :
১. টি,টা : ক) ‘এক’-র সঙ্গে ‘টি/টা’ যুক্ত হলে তা অনির্দিষ্টতা বোঝায়।
কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে ‘টি/টা’ যুক্ত হলে নির্দিষ্টতা বোঝায়।
যেমন- একটি দেশ, সে যেমনেই হোক দেখতে।(যে কোন একটি দেশ, অনির্দিষ্ট)
তিনটি টাকা, দশটি বছর।(নির্দিষ্ট সংখ্যক টাকা ও বছর, নির্দিষ্ট)
খ) নির্দেশক সর্বনামের সঙ্গে ‘টি/টা’ যুক্ত হলে সেগুলো সুনির্দিষ্ট হয়ে যায়। যেমন- এটা নয়, ওটা আনো। ওইটেই আমার প্রিয় গান।
গ) নিরর্থকভাবেও টি/টা ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন- সারাটি সকাল তোমার আশায় বসে আছি। ন্যাকামিটা এখন রাখ।
২. গোটা : বচনবাচক/সংখ্যাত্মক শব্দের আগে বসে। নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা, দুই-ই বোঝাতে পারে।
যেমন- গোটা দেশটাই ছারখার হয়ে গেছে। (নির্দিষ্ট)
গোটা তিনেক আম দাও। (অনির্দিষ্ট)
৩. খানা, খানি : বচনবাচক/সংখ্যাত্মক শব্দের পরে বসে। নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা, দুই-ই বোঝাতে পারে।
যেমন- দু’খানা কম্বল চেয়েছিলাম। (নির্দিষ্ট)
একখানা বই কিনে নিও। (অনির্দিষ্ট)
৪. টাক, টুকু, টুক, টো : নির্দিষ্টতা ও অনির্দিষ্টতা উভয় অর্থেই ব্যবহৃত হয়।
যেমন- পোয়াটাক দুধ দাও। (অনির্দিষ্ট)
সবটুকু ওষুধই খেয়ে ফেলো। (নির্দিষ্ট)
৫. বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত নির্দেশক ; কেতা, তা, পাটি : এগুলো বিশেষ অর্থে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপনে ব্যবহৃত হয়। যেমন-
কেতা : এ তিন কেতা জমির দাম দশ হাজার টাকা মাত্র। দশ টাকার পাঁচ কেতা নোট।
তা : দশ তা কাগজ দাও।
পাটি : আমার এক পাটি জুতো ছিঁড়ে গেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন
- ‘একটা কলম দাও।’- এখানে ‘একটা’ শব্দটি (ঘ-২০১০-১১)
(প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত)
Skype id - wschoolbd
Tags
HSC Bangla2