ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ এস সি বাংলা গদ্য – একুশের গল্প ধারণা নিয়ে আলোচনা করা হলো
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি বাংলা গদ্য – একুশের গল্প
অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. …অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি বাংলা গদ্য – একুশের গল্প
জহির রায়হান
‘জহির রায়হান রচনাবলী ২য় খণ্ড’ (১৯৮১ সালে প্রকাশিত) থেকে সংগৃহীত
প্রেক্ষাপট- ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
চরিত্র
তপু- ভাষা আন্দোলনে শহীদ। ‘চার বছর আগে যাকে হাইাকোর্টের মোড়ে শেষবারের মতো দেখেছিলাম’। ‘মুখে এক ঝলক হাসি আঠার মতো লেগে থাকত সব সময়’। ‘কলেজে ভর্তি হবার বছরখানেক পরে রেণুকে বিয়ে করে তপু। সম্পর্কে মেয়েটা আত্মীয় হতো ওর।... তপু ছিল গল্পের রাজা। যেমন হাসতে পারতো ছেলেটা, তেমনি গল্প করার ব্যাপারেও ছিল ওস্তাদ।’ ‘যখন ও গল্প শুরু করতো, তখন কাউকে কথা বলার সুযোগ দিতে না।’ ‘মাঝে মাঝে এমনি স্ব্প্ন দেখায় অভ্যস্ত ছিল তপু।’ ‘এককালে মিলিটারিতে যাবার শখ ছিল ওর।... ছিলো জন্মখোঁড়া।... বাঁ পাটা ইঞ্চি দুয়েক ছোট ছিল ওর।’ (বাঁ পায়ের টিবিয়া ফেবুলাটা দু’ইঞ্চি ছোট।) ‘স্বপ্নালু চোখে স্বপ্ন নাবতো তার।’ কার্জন হলের কাছাকাছি; ‘প্ল্যাকার্ডসহ মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে তপু। কপালে ঠিক মাঝখানটায় গোল একটা গর্ত। আর সে গর্ত দিয়ে নির্ঝরের মতো রক্ত ঝরছে তার।... দুজন মিলিটারি এসে তপুর মৃতদেহটা তুলে নিয়ে গেল আমাদের সামনে থেকে।’
রেণু- তপুর স্ত্রী। ‘কলেজে ভর্তি হবার বছরখানেক পরে রেণুকে বিয়ে করে তপু। সম্পর্কে মেয়েটা আত্মীয় হতো ওর। দোহারা গড়ন, ছিপছিপে কটি, আপেল রঙের মেয়ে।’ তপুকে মিছিলে যেতে বাধা দিয়েছিল। তপুর মৃত্যুর পর আরেক জায়গায় বিয়ে করে।
রাহাত- তপুর রুমমেট
‘আমি’/গল্পবলিয়ে- তপুর রুমমেট
অনন্তকাল ধরে যদি এমনি চলতে পারতাম আমরা।- তপু
সমুদ্রগভীর জনতা ধীরে ধীরে চলতে শুরু করেছে।
পলকহীন চোখ জোড়া দিয়ে অশ্রুর ফোয়ারা নেমেছিল তার।– রেণুর
ওর মাকে ডাকো, আমি হলপ করে বলতে পারি, ওর মাও চিনতে পারবে না ওকে।
দোহাই তোমার বাড়ি চল। মা কাঁদছেন।– রেণু, তপুকে বলে।’
‘বললাম তো যেতে পারবো না, যাও।’- তপু, রেণুকে
শব্দার্থ ও টীকা :
দোহারা- মোটাও নয় রোগাও নয়
কটি- কোমর
পরম্পরাহীন- ধারাবাহিকতাহীন
বার্নার্ড শ’- বিখ্যাত ইংরেজ লেখক ও নাট্যকার। বিখ্যাত বই- ‘ম্যান এন্ড সুপারম্যান’, সেন্ট জোয়ান’
Anatomy- শরীরবিদ্যা, অঙ্গ ব্যবচ্ছেদবিদ্যা
Skeleton- কঙ্কাল
Skull- মাথার খুলি
Tibia-fibula- জঙ্ঘাস্থি ও অনুজঙ্ঘাস্থি
লেখক পরিচিতি
আসল নাম : মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ
জন্ম : ১৯৩৩, ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে
মৃত্যু (নিখোঁজ) : ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি তিনি নিখোঁজ হন। তাঁর আর কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি।
একাধারে সাহিত্যিক, চলচ্চিত্রকার, সাংবাদিক, রাজনৈতিক কর্মী
জীবনমুখী সমাজসচেতন কথাসাহিত্যিক
উপন্যাস- হাজার বছর ধরে, আরেক ফাল্গুন, বরফ গলা নদী, আর কতদিন
গল্প সংকলন- জহির রায়হানের গল্প সংগ্রহ
চলচ্চিত্র- জীবন থেকে নেয়া, স্টপ জেনোসাইড, লেট দেয়ার বি লাইট
ভাষাভিত্তি/ব্যাকরণ অংশ
লিঙ্ক- অনুসর্গ, পারিভাষিক শব্দ, বা্ক্য রূপান্তর (নেতিবাচক থেকে অস্তিবাচক), (চলিত থেকে সাধু)
‘জহির রায়হান রচনাবলী ২য় খণ্ড’ (১৯৮১ সালে প্রকাশিত) থেকে সংগৃহীত
প্রেক্ষাপট- ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
চরিত্র
তপু- ভাষা আন্দোলনে শহীদ। ‘চার বছর আগে যাকে হাইাকোর্টের মোড়ে শেষবারের মতো দেখেছিলাম’। ‘মুখে এক ঝলক হাসি আঠার মতো লেগে থাকত সব সময়’। ‘কলেজে ভর্তি হবার বছরখানেক পরে রেণুকে বিয়ে করে তপু। সম্পর্কে মেয়েটা আত্মীয় হতো ওর।... তপু ছিল গল্পের রাজা। যেমন হাসতে পারতো ছেলেটা, তেমনি গল্প করার ব্যাপারেও ছিল ওস্তাদ।’ ‘যখন ও গল্প শুরু করতো, তখন কাউকে কথা বলার সুযোগ দিতে না।’ ‘মাঝে মাঝে এমনি স্ব্প্ন দেখায় অভ্যস্ত ছিল তপু।’ ‘এককালে মিলিটারিতে যাবার শখ ছিল ওর।... ছিলো জন্মখোঁড়া।... বাঁ পাটা ইঞ্চি দুয়েক ছোট ছিল ওর।’ (বাঁ পায়ের টিবিয়া ফেবুলাটা দু’ইঞ্চি ছোট।) ‘স্বপ্নালু চোখে স্বপ্ন নাবতো তার।’ কার্জন হলের কাছাকাছি; ‘প্ল্যাকার্ডসহ মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে তপু। কপালে ঠিক মাঝখানটায় গোল একটা গর্ত। আর সে গর্ত দিয়ে নির্ঝরের মতো রক্ত ঝরছে তার।... দুজন মিলিটারি এসে তপুর মৃতদেহটা তুলে নিয়ে গেল আমাদের সামনে থেকে।’
রেণু- তপুর স্ত্রী। ‘কলেজে ভর্তি হবার বছরখানেক পরে রেণুকে বিয়ে করে তপু। সম্পর্কে মেয়েটা আত্মীয় হতো ওর। দোহারা গড়ন, ছিপছিপে কটি, আপেল রঙের মেয়ে।’ তপুকে মিছিলে যেতে বাধা দিয়েছিল। তপুর মৃত্যুর পর আরেক জায়গায় বিয়ে করে।
রাহাত- তপুর রুমমেট
‘আমি’/গল্পবলিয়ে- তপুর রুমমেট
অনন্তকাল ধরে যদি এমনি চলতে পারতাম আমরা।- তপু
সমুদ্রগভীর জনতা ধীরে ধীরে চলতে শুরু করেছে।
পলকহীন চোখ জোড়া দিয়ে অশ্রুর ফোয়ারা নেমেছিল তার।– রেণুর
ওর মাকে ডাকো, আমি হলপ করে বলতে পারি, ওর মাও চিনতে পারবে না ওকে।
দোহাই তোমার বাড়ি চল। মা কাঁদছেন।– রেণু, তপুকে বলে।’
‘বললাম তো যেতে পারবো না, যাও।’- তপু, রেণুকে
শব্দার্থ ও টীকা :
দোহারা- মোটাও নয় রোগাও নয়
কটি- কোমর
পরম্পরাহীন- ধারাবাহিকতাহীন
বার্নার্ড শ’- বিখ্যাত ইংরেজ লেখক ও নাট্যকার। বিখ্যাত বই- ‘ম্যান এন্ড সুপারম্যান’, সেন্ট জোয়ান’
Anatomy- শরীরবিদ্যা, অঙ্গ ব্যবচ্ছেদবিদ্যা
Skeleton- কঙ্কাল
Skull- মাথার খুলি
Tibia-fibula- জঙ্ঘাস্থি ও অনুজঙ্ঘাস্থি
লেখক পরিচিতি
আসল নাম : মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ
জন্ম : ১৯৩৩, ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে
মৃত্যু (নিখোঁজ) : ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি তিনি নিখোঁজ হন। তাঁর আর কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি।
একাধারে সাহিত্যিক, চলচ্চিত্রকার, সাংবাদিক, রাজনৈতিক কর্মী
জীবনমুখী সমাজসচেতন কথাসাহিত্যিক
উপন্যাস- হাজার বছর ধরে, আরেক ফাল্গুন, বরফ গলা নদী, আর কতদিন
গল্প সংকলন- জহির রায়হানের গল্প সংগ্রহ
চলচ্চিত্র- জীবন থেকে নেয়া, স্টপ জেনোসাইড, লেট দেয়ার বি লাইট
ভাষাভিত্তি/ব্যাকরণ অংশ
লিঙ্ক- অনুসর্গ, পারিভাষিক শব্দ, বা্ক্য রূপান্তর (নেতিবাচক থেকে অস্তিবাচক), (চলিত থেকে সাধু)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন
- ‘অনন্তকাল ধরে যদি এমনি চলতে পারতাম আমরা’- উক্তিটি কোন গল্পের (ঘ- ২০০৬-০৭)
- ‘চেয়ে দেখি, সমুদ্রগভীর জনতা ধীরে ধীরে চলতে শুরু করেছে।’- বাক্যটির রচয়িতা (ঘ-২০০৫-০৬)
- ‘টিবিয়া ফেবুলা’ দু’ইঞ্চি ছোট ছিল কার? (ঘ-২০০৩-০৪)
- ‘বললাম তো যেতে পারবো না, যাও’- একুশের গল্পে’র তপু এ-কথা কাকে বলেছিল? (ক-২০০৬-০৭)
- ‘জহির রায়হান রচনাবলী’ প্রকাশিত হয় কোন সালে? (গ-২০০৭-০৮)
- ‘যদিও একটু আধটু তন্দ্রা আসে, তবু অন্ধকারের হঠাৎ ওর দিকে চোখ পড়লে গা হাত পা শিউরে ওঠে’- কথাটি যে রচনা থেকে নেয়া হয়েছে তার নাম: (গ-২০০৪-০৫)
(প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত)
Skype id - wschoolbd
Tags
HSC Bangla1