ওয়েব স্কুল বিডি : সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের এইচ এস সি
হিসাববিজ্ঞান – অনুপাত ধারণা নিয়ে আলোচনা করা হলো
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি হিসাববিজ্ঞান – অনুপাত
অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. ….। (প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা প্রযন্ত)
Skype id - wschoolbd মোবাইল নং- ০১৯১৫৪২৭০৭০ ।
অনলাইন এক্সামের বিভাগসমূহ:
জে.এস.সি
এস.এস.সি
এইচ.এস.সি
সকল শ্রেণির সৃজনশীল প্রশ্ন (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি (খুব শীঘ্রই আসছে)
বিসিএস প্রিলি টেষ্ট
এইচ এস সি হিসাববিজ্ঞান – অনুপাত
বিষয়াবলী
অনুপাত : অনুপাত আর্থিক বিবরণীর উপাদানগুলোর (সম্পত্তি, দায় ও মালিকানা সত্ত্ব) মধ্যে সম্পর্ক প্রকাশ করে।
অনুপাত বিশ্লেষণ কে যেসব রূপে প্রকাশ করা যেতে পারে
উদ্দেশ্য অনুসারে অনুপাতকে ৪ টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
তারল্য অনুপাত :
চলতি অনুপাত
ত্বরিত অনুপাত
কার্যকরি মূলধন অনুপাত
উপার্জন ক্ষমতা অনুপাত :
চলতি সম্পত্তি : যে সব সম্পত্তিকে এক হিসাবকালের মধ্যে নগদ টাকায় রূপান্তর করা যায়, তাদের চলতি সম্পত্তি বলে। যেমন- নগদ, ব্যাংকে জমা, স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগ, প্রাপ্য হিসাবসমূহ, বিবিধ দেনাদার, প্রাপ্য নোট, অগ্রপ্রদত্ত ব্যয়, মজুদ পণ্য।
চলতি দায় : যে সব দায়কে এক হিসাবকালের মধ্যে পরিশোধ করতে হয়, তাদেরকে চলতি দায় বলে। যেমন- প্রদেয় হিসাবসমূহ, স্বল্পমেয়াদী ঋণ, অনুপার্জিত আয়, প্রদেয় লভ্যাংশ, প্রদেয় নোট, দীর্ঘমেয়াদী ঋণের চলতি অংশ।
ত্বরিত সম্পত্তি : যে সব চলতি সম্পত্তিকে স্বল্প সময়ের মধ্যে শূণ্য ঝুঁকিতে প্রায় সমপরিমাণ নগদ টাকায় রূপান্তর করা যায়, তাদেরকে ত্বরিত সম্পত্তি বলে। যেমন- নগদ টাকা, ব্যাংকে জমা, দেনাদার।
কার্যকরি মূলধন :
মালিকানা স্বত্ত্ব : ব্যবসায়ের মোট সম্পত্তির উপরে মালিকের দাবীকে মালিকানা স্বত্ত্ব বা মূলধন বলে।
কোন অনুপাত কি বোঝায়?
চলতি অনুপাত : প্রতিষ্ঠানের স্বল্পমেয়াদী দায় পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে।
ত্বরিত অনুপাত : প্রতিষ্ঠানের তাৎক্ষণিক দায় পরিশোধের দায় পরিশোধ ক্ষমতা নির্দেশ করে।
কার্যকরি মূলধন অনুপাত :
মোট লাভ অনুপাত : প্রতি টাকা বিক্রয়ের বিপরীতে মোট লাভের পরিমাণ নির্দেশ করে।
নীট লাভ অনুপাত : প্রতি টাকা বিক্রয়ের বিপরীতে নীট লাভের পরিমাণ নির্দেশ করে।
শেয়ার প্রতি আয় : প্রতি শেয়ারের বিপরীতে নীট আয়ের পরিমাণ নির্দেশ করে।
দায়-মালিকানা অনুপাত : বহিঃস্থ ও অভ্যন্তরীণ দাবীর পরিমাণ নির্দেশ করে।
দায়-মোট সম্পত্তি অনুপাত : প্রতি টাকা সম্পত্তির বিপরীতে দায় নির্দেশ করে।
মজুদ আবর্তন অনুপাত : মজুদ গড়ে কত দিন পরপর বিক্রয় হয় তা নির্দেশ করে।
দেনাদার আবর্তন আনুপাত : একটি হিসাবকালে দেনাদারের থেকে অর্থ প্রাপ্তির গড় সময় নির্দেশ করে।
- অনুপাত
- অনুপাত বিশ্লেষণের প্রকাশ পদ্ধতি
- শ্রেণীবিভাগ
- তারল্য অনুপাত
- উপার্জন ক্ষমতা অনুপাত
- মূলধন কাঠামো অনুপাত
- ব্যবসায়িক কার্যকলাপ সম্পর্কিত অনুপাত
- চলতি অনুপাত
- ত্বরিত অনুপাত
- কার্যকরি মূলধন অনুপাত
- কার্যকরি মূলধন
- মোট লাভ অনুপাত
- নীট লাভ অনুপাত
- শেয়ার প্রতি আয়
- দায়-মালিকানা অনুপাত
- দায়-মোট সম্পত্তি অনুপাত
- মজুদ আবর্তন অনুপাত
- দেনাদার আবর্তন আনুপাত
- কোন অনুপাত কি বোঝায়?
অনুপাত বিশ্লেষণ কে যেসব রূপে প্রকাশ করা যেতে পারে
শতকরা রূপে। যেমন- ২৫%, ১০%শ্রেণীবিভাগ
আনুপাত রূপে। যেমন- ২:৩, ৪:৫
হার/বার। যেমন- ২ বার, ৫ বার
উদ্দেশ্য অনুসারে অনুপাতকে ৪ টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
তারল্য অনুপাত :
চলতি অনুপাত
ত্বরিত অনুপাত
কার্যকরি মূলধন অনুপাত
উপার্জন ক্ষমতা অনুপাত :
মোট লাভ অনুপাতমূলধন কাঠামো অনুপাত
নীট লাভ অনুপাত
শেয়ার প্রতি আয় (Earning per Share-EPS)
দায়-মালিকানা অনুপাতব্যবসায়িক কার্যকলাপ সম্পর্কিত অনুপাত
দায়-মোট সম্পত্তি অনুপাত
মজুদ আবর্তন অনুপাত
দেনাদার আবর্তন আনুপাত
অনুপাত নির্ণয়
চলতি সম্পত্তি : যে সব সম্পত্তিকে এক হিসাবকালের মধ্যে নগদ টাকায় রূপান্তর করা যায়, তাদের চলতি সম্পত্তি বলে। যেমন- নগদ, ব্যাংকে জমা, স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগ, প্রাপ্য হিসাবসমূহ, বিবিধ দেনাদার, প্রাপ্য নোট, অগ্রপ্রদত্ত ব্যয়, মজুদ পণ্য।
চলতি দায় : যে সব দায়কে এক হিসাবকালের মধ্যে পরিশোধ করতে হয়, তাদেরকে চলতি দায় বলে। যেমন- প্রদেয় হিসাবসমূহ, স্বল্পমেয়াদী ঋণ, অনুপার্জিত আয়, প্রদেয় লভ্যাংশ, প্রদেয় নোট, দীর্ঘমেয়াদী ঋণের চলতি অংশ।
ত্বরিত সম্পত্তি : যে সব চলতি সম্পত্তিকে স্বল্প সময়ের মধ্যে শূণ্য ঝুঁকিতে প্রায় সমপরিমাণ নগদ টাকায় রূপান্তর করা যায়, তাদেরকে ত্বরিত সম্পত্তি বলে। যেমন- নগদ টাকা, ব্যাংকে জমা, দেনাদার।
ত্বরিত সম্পত্তি = চলতি সম্পত্তি – মজুদ পণ্য |
কার্যকরি মূলধন :
কার্যকরি মূলধন = চলতি সম্পত্তি - চলতি দায় |
কর পরবর্তী নীট লাভ = নীট লাভ – কর |
মালিকানা স্বত্ত্ব : ব্যবসায়ের মোট সম্পত্তির উপরে মালিকের দাবীকে মালিকানা স্বত্ত্ব বা মূলধন বলে।
মালিকানা স্বত্ত্ব = সাধারণ শেয়ার + অগ্রাধিকার শেয়ার + জমাকৃত মুনাফা + মূলধন সঞ্চিতি + সাধারণ সঞ্চিতি + অন্যান্য সঞ্চিতি ও তহবিল |
বিক্রিত পণ্যের ব্যয় = নীট বিক্রয় – মোট |
নীট ধারে বিক্রয় = নীট বিক্রয় – নগদ |
গড় প্রাপ্য হিসাব = (প্রারম্ভিক দেনাদার + সমাপনী দেনাদার) / ২ |
কোন অনুপাত কি বোঝায়?
চলতি অনুপাত : প্রতিষ্ঠানের স্বল্পমেয়াদী দায় পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে।
ত্বরিত অনুপাত : প্রতিষ্ঠানের তাৎক্ষণিক দায় পরিশোধের দায় পরিশোধ ক্ষমতা নির্দেশ করে।
কার্যকরি মূলধন অনুপাত :
মোট লাভ অনুপাত : প্রতি টাকা বিক্রয়ের বিপরীতে মোট লাভের পরিমাণ নির্দেশ করে।
নীট লাভ অনুপাত : প্রতি টাকা বিক্রয়ের বিপরীতে নীট লাভের পরিমাণ নির্দেশ করে।
শেয়ার প্রতি আয় : প্রতি শেয়ারের বিপরীতে নীট আয়ের পরিমাণ নির্দেশ করে।
দায়-মালিকানা অনুপাত : বহিঃস্থ ও অভ্যন্তরীণ দাবীর পরিমাণ নির্দেশ করে।
দায়-মোট সম্পত্তি অনুপাত : প্রতি টাকা সম্পত্তির বিপরীতে দায় নির্দেশ করে।
মজুদ আবর্তন অনুপাত : মজুদ গড়ে কত দিন পরপর বিক্রয় হয় তা নির্দেশ করে।
দেনাদার আবর্তন আনুপাত : একটি হিসাবকালে দেনাদারের থেকে অর্থ প্রাপ্তির গড় সময় নির্দেশ করে।
অনলাইন এ ক্লাস করুন একদম ফ্রী. ….। (প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ১০.৩০টা প্রযন্ত)
Skype id - wschoolbd মোবাইল নং- ০১৯১৫৪২৭০৭০ ।
Tags
HSC Accounting