চিকিৎসার জ্ন্য ভারতে প্রবেশ করে কোথায় থাকবেন, কোথায় খাবেন? চিকিৎসার জ্ন্য কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর
হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল গেলে কোথায়
বাংলাদেশী টাকা বা ডলার পরিবরতন করে ভারতীয় রুপি সংগ্রহ করবেন, কোথায়
থাকবেন, কোথায় খাবেন তা বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে প্রবেশ করার আগেই জেনে
নিন,
============ ======== প্রথম কাজ: ভারতে কোথায় ডলার পরিবরতন করে?===========
ভারতে প্রবেশ করে প্রথমে হাসপাতাল এর আশে পাশের আবাসিক হোটেলে পৌছার গাড়ীভাড়া প্রয়োজন ।
তার জন্য বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগে বাংলাদেশের মানি একচেঞ্জ হতে কিছু ভাংতি খুুচরা ভারতীয় রুপী সংগ্রহ করে নেবেন ।
গাড়ী ভাড়ার জন্য ভারতীয় ৫০০ রুপী হলে চলবে ।
কলকাতা এয়ারপোটে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে বিনিময়ে কম রুপী পাবেন, তাছাড়া কলকাতা এয়ারপোটের মানি একচেঞ্জ গুলো সারভিস সারজের নামে ভারতীয় ২৫০ রুপী কেটে নেবে্, কলকাতা এয়ারপোটে নেমে প্রিপেইড টেকসি কাউনটারে ভারতীয় রুপী জমা দিয়ে কলকাতার যেকোন জায়গায় যেতে পারবেন।
কলকাতা এয়ারপোট হতে মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকায় যেতে কলকাতা এয়ারপোট প্রিপেইড টেকসি কাউনটার ভারতীয় ৩৪৫ রুপী ভাড়া নেবে ।
বাংলাদেশ হতে রেলপথে কলকাতা গেলে কলকাতা চিতপুর বেলগাছিয়া রেলওয়ে এসটেশন হতে টেকসি ক্যাবে কলকাতার যেকোন জায়গায় যেতে পারেন।
টেকসি ক্যাবে মিটারে ভাড়া নেবে।
কলকাতা চিতপুর বেলগাছিয়া রেলওয়ে এসটেশন এর আশে পাশে মানি একচেঞ্জ দেখা যায় না ।
সড়ক পথে কলকাতা যাবার সময় বেনাপোল বডারের মানি একচেঞ্জ গুলোতে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে বিনিময়ে কম রুপী পাবেন।
তবে বেনাপোল বডারের মানি একচেঞ্জগুলোতে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে সারভিস সারজের নামে কেউ ভারতীয় রুপী নেবে না ।
বেনাপোল বডার হতে জনপ্রতি হিসাবে ভারতীয় ২০- ২৫ রুপী ভাড়া দিয়ে টেকসি বা ভ্যান গাড়ী যোগে খুবই কম খরচে বনগাও রেলওয়ে এসটেশন চলে যাবেন ।
বনগাও রেলওয়ে এসটেশন হতে ভারতীয় ২০- ২৫ রুপী ভাড়া দিয়ে খুবই কম খরচে শিয়ালদহ রেলওয়ে এসটেশন চলে যাবেন ।
শিয়ালদহ রেলওয়ে এসটেশন হতে টেকসি ক্যাবে কলকাতার যেকোন জায়গায় যেতে পারেন।
টেকসি ক্যাবে মিটারে ভাড়া নেবে।
কলকাতার নিউমারকেট, পারক এসট্রিট, মারকুইস এসট্রিট এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোতে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে বিনিময়ে অন্য এলাকার মানি একচেঞ্জগুলোর তুলনায় কিছু বেশী ভারতীয় রুপী পাবেন ।
মুকন্দপুর এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোর মধ্যে শিবু এনটারপ্রাইস (মোবাইল--০০৯১৯৮৩১১৭০৩১২) এর বেশী সুনাম আছে ।
কলকাতার নিউমারকেট, পারক এসট্রিট, মারকুইস এসট্রিট এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোর প্রায় কাছাকছি রেইটে শিবু এনটারপ্রাইসে ডলার বা টাকা ভাংগানো যায় ।
তবে শুধুমাত্র ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগানোর জন্য গাড়ীভাড়া দিয়ে কলকাতার নিউমারকেট, পারক এসট্রিট, মারকুইস এসট্রিট এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোতে না গিয়ে মুকন্দপুর এলাকার শিবু এনটারপ্রাইসে (মোবাইল--০০৯১৯৮৩১১৭০৩১২) ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগানো উত্তম ।
মনে রাখবেন, কলকাতার মানি একচেঞ্জগুলো রবিবারসহ ভারতীয় সরকারী ছুটিরদিন বনধ থাকে ।
=========== ========== ২য় কাজ: ভারতে কোথায় থাকবেন?====================
চিকিৎসার জ্ন্য কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকায় গেলে কোথায় থাকবেন,
ঐসব হাসপাতাল সমুহের আশে পাশে ইতিমধ্যে ৩০-৩৫ টি আবাসিক হোটেল গড়ে উঠেছে ।
ঐসব এলাকার আবাসিক হোটেল সমুহ গেস্ট হাউস নামে পরিচত ।
তাছাড়া ঐসব এলাকার হাসপাতাল সমুহের আশে পাশে বেশকিছু দালানের মালিক তাদের গৃহের কিছু রুম দৈনিক হিসাবে ভাড়া দেয়। তবে ঐসব আবাসিক হোটেলের রিসেপশানে রুম ভাড়ার তালিকা লটকাইয়া রাখে না ।
সেই সুুযোগে ঐসব আবাসিক হোটেলের মালিক আর দালানের মালিক সবাই বাংলাদেশী নাগরিক দেখলেই সুযোগ বুজে রুম ভাড়া বেশী চাইবে,
যেমন ভারতীয় ২৫০- ৩০০ রুপীর রুম ৫০০-৬০০ রুপী ভাড়া চাইবে, এতে কোনো ভুল নাই ।
তাই রুম ভাড়া নেবার আগেই দরদাম করেই ভাড়া নিয়ে অগ্রিম বুকিং এর ভারতীয় রুপী জমা দেবার সময় অবশ্যই রসিদ নেবেন,
আর রসিদে দৈনিক রুম ভাড়া কত তা লিখিয়ে নেবেন,
দৈনিক রুম ভাড়া কত তা লিখিয়ে না নিলে কয় দিন পর আবাসিক হোটেলের মালিক আর দালানের মালিক বেশী ভাড়া দাবী করে প্রতারনা করছে বলে অনেকের কাছ থেকেে জানা যায়।
রুম ভাড়া নেবার সময় যা কথা হয়েছিল, পরে তারচেয়ে বেশী ভাড়া দাবী করলে বা অন্য কোনভাবে প্রতারনা করলে সাথে সাথে কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয় হাসপাতালের উত্তর পাশে নতুন যাদবপুর থানায় অভিযোগ দেবেন।
ঐসব আবাসিক হোটেলের বা আবাসিক দালানের একটি রুমে অনায়াসে ৩-৪ জন থাকতে পারবে।
তবে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগে টেলিফোন করে কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আবাসিক হোটেল সমুহের সাথে রুম ভাড়া নেবার বিষয়ে কথা বলে দৈনিক রুম ভাড়া কত তা দরদাম করে নিতে পারেন।
তারপর কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকায় গিয়ে আগে টেলিফোন মারফৎ যেই কথা হয়েছিল, সেই কথা অনুযায়ী রুম দিলে সেই আবাসিক হোটেলে রুম ভাড়া নেবেন, তবে রুম ভাড়া নিয়ে অগ্রিম বুকিং এর ভারতীয় রুপী জমা দেবার সময় অবশ্যই রসিদ নেবেন, আর রসিদে দৈনিক রুম ভাড়া কত তা লিখিয়ে নেবেন ।
কারণ পরে প্রতারনা করতে পারে ।
কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আবাসিক হোটেলে চেকআউট সময় পরদিন সকাল ৯টা ।
সকাল ৯টার পর রুুম ছাড়লে একদিনের বেশী ভাড়া দিতে হবে ।
বাংলাদেশ হতে কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল যাবার আগে টেলিফোন করে রুম খালি আছে কিনা, দৈনিক ভাড়া কত ইত্যাদি জেনে নেবেন।
তৎজন্য কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার কয়েকটি আবাসিক হোটেলের ফোন নং দেওয়া হলো,==============
(১)ঃ- বানি গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৬৮১৮৯০৭১৬ - ০০৯১৯১৬৩৬৭৭৮৫
(২)ঃ- রাজধানি গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৮৩৬৯০৭৪৪ - ০০৯১৯৮৮৩৬৯০৭৪৫
(৩)ঃ- কলকাতা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯০৫১৯৪৭৪৬৪ -০০৯১৯০৬২০১৭৯৭০- ০০৯১৯৪৩৩৯৫০৪৮৫
(৪)ঃ- প্রতিক্ষা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৭৩৪৩৩৬২৬৬ - ০০৯১৯০০৭৮০৭৩৭০
(৫)ঃ- মুকুন্দ গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৭৪৬১৩৫২০
(৬)ঃ- মা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৩৩২৪২৬৪১২৭
(৭)ঃ-জয় মা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৮২০৪৬৮৬০১
(৮)ঃ-সম্রাট গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৩৩১০৪৩৯০৬-- ০০৯১৩৩২৪২৬৪৫৭০--
(৯)ঃ- মেঘনা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৬৯৭৮৮২৮১৬ -----
(১০)ঃ- শাউ গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৬৯৭১৭৪৬০৮-- ৯৮৩০৯৭৪৯৫৪
(১১)ঃ- কলকাতা বালাজি গেস্ট হাউস- ০০৯১৭০৪৪০৬১০০০ -- ০০৯১৭০৪৪০৯১০০০
(১১)ঃ লক্ষীভবন- ০০৯১৯০৬২০৮২৪৮৬ - ০০৯১৯৮৭৪৪৮৮০৩০ (১২)ঃ ওমশানতি গেস্ট হাউস -০০৯১৯০০৭৮৫২২২১ -----------০০৯১৯৬৭৪৪৮৭৬৪৫
(১৩)ঃ পুরবাশা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯০৫১৭৬৫৪১৯- ---------০০৯১৯৭৩৪৩৩৬২৬৬
(১৪)ঃ বনানী গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৩১৯৪০৭৮০ - ০০৯১৯০৮৮০১৭৪৪১ - ০০৯১৮২৯৬৬৬৬২৮৬ -
(১৫)ঃ সোনারগাও গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৯০৩১২২১৪৭ - ৯৯০৩৩৬৯৮৪৭-- ০০৯১৮৫৮৩৯৪৭৭২১
(১৬)ঃউত্তম গেস্ট হাউস- ০০৯১৩৩২৪২৬৪২৮৭ ---- ০০৯১৩৩২৪২৬৪৭২০
(১৭)ঃফুড ওসান হোটেেল কাম রেসটুরেনট -- ০০৯১৯০৩৮১৪৮২০৬ -- ০০৯১৯০৩৮৮৩৫৫৫৮
(১৮)ঃআমবিকা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৭৪৬০১৮১৩ -- -- - (১৯)ঃবসুনধরা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮০১৭২৫৬১২৮ -- -- -(২০)ঃআশিরবাদ গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৪৭৭৪০২৬৪৪ -- ০০৯১৩৩২৪২৬৪০৪৮ - -- -- - -- --- -
(২১)ঃসমাধান গেস্ট হাউস- ০০৯১৩৩২৪২৬০৮৪৮
(২২)ঃদেবী গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৩১৯২৩০০৭ ---- ০০৯১৯৮৩১৬৮৭৫৩৭
(২৩)ঃ তারা মা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৩১২০৩৬১২ -- ০০৯১৯৯০৩৮০৩৬১২ -- -- ০০৯১৩৩২৪২৬৪৫৩৮ --
(২৪)ঃ গোপাল গেস্ট হাউস- ০০৯১৮১০০৪৪২৫৯৩=
========= ========== ৩য় কাজ: ভারতে কোথায় খাবেন? ======== =======
কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আশেপাশে এখনও বাংলাদেশী নাগরিকের চাহিদা আর রুচি অনুুযায়ী খাবার হোটেল গড়ে উঠে নাই বললে ভুল হবে না, সেখানে চেয়ারে বসে এক কাপ চা পান করার চায়ের দোকান পাবেন না , সেখানে সবাই ফুটপাতে দাড়িয়ে চা পান করে,
সেখানে কমবেশী প্রায় আবাসিক হোটেলে ডেকচি পাতিল গ্যাস আছে, ফলে বাড়তি ভাড়া প্র্রদান সাপেক্ষে নিজেদের খাবার নিজেরাই রাননা করে খেতে পাররেন,
কলকাতা মুকুুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আশেপাশে যে কয়টি খাবার হোটেল আছেে, তারমধ্যে মাত্র ৩-৪টি খাবার হোটেলে বাাংলাদেশের নাগরিকদের চাহিদা আর রুচি অনুুযায়ী খাবার দেখা যায়। যেমনঃ===
(১) কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল এর ১নং গেইটের ২০০গজ দক্ষিনে ''হোটেল রাননা ঘর'',
( ২)কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল এর ১নং গেইটের ২০০গজ পশচিমে ডানে গলির ভেতর কলকাতা বালাজী গেস্ট হাউসের লাগোয়া " মিনা এসটোর রাধিকা হোম ডেলিভারী সারভিস''
(৩)কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল এর ৪নং গেইটের উত্তরে শংকর নেত্রনালয় এর লাগোয়া যাধবপুর থানার ভেতর "থানা কেনটিন/ পি,এস কেনটিন
============ ======== প্রথম কাজ: ভারতে কোথায় ডলার পরিবরতন করে?===========
ভারতে প্রবেশ করে প্রথমে হাসপাতাল এর আশে পাশের আবাসিক হোটেলে পৌছার গাড়ীভাড়া প্রয়োজন ।
তার জন্য বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগে বাংলাদেশের মানি একচেঞ্জ হতে কিছু ভাংতি খুুচরা ভারতীয় রুপী সংগ্রহ করে নেবেন ।
গাড়ী ভাড়ার জন্য ভারতীয় ৫০০ রুপী হলে চলবে ।
কলকাতা এয়ারপোটে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে বিনিময়ে কম রুপী পাবেন, তাছাড়া কলকাতা এয়ারপোটের মানি একচেঞ্জ গুলো সারভিস সারজের নামে ভারতীয় ২৫০ রুপী কেটে নেবে্, কলকাতা এয়ারপোটে নেমে প্রিপেইড টেকসি কাউনটারে ভারতীয় রুপী জমা দিয়ে কলকাতার যেকোন জায়গায় যেতে পারবেন।
কলকাতা এয়ারপোট হতে মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকায় যেতে কলকাতা এয়ারপোট প্রিপেইড টেকসি কাউনটার ভারতীয় ৩৪৫ রুপী ভাড়া নেবে ।
বাংলাদেশ হতে রেলপথে কলকাতা গেলে কলকাতা চিতপুর বেলগাছিয়া রেলওয়ে এসটেশন হতে টেকসি ক্যাবে কলকাতার যেকোন জায়গায় যেতে পারেন।
টেকসি ক্যাবে মিটারে ভাড়া নেবে।
কলকাতা চিতপুর বেলগাছিয়া রেলওয়ে এসটেশন এর আশে পাশে মানি একচেঞ্জ দেখা যায় না ।
সড়ক পথে কলকাতা যাবার সময় বেনাপোল বডারের মানি একচেঞ্জ গুলোতে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে বিনিময়ে কম রুপী পাবেন।
তবে বেনাপোল বডারের মানি একচেঞ্জগুলোতে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে সারভিস সারজের নামে কেউ ভারতীয় রুপী নেবে না ।
বেনাপোল বডার হতে জনপ্রতি হিসাবে ভারতীয় ২০- ২৫ রুপী ভাড়া দিয়ে টেকসি বা ভ্যান গাড়ী যোগে খুবই কম খরচে বনগাও রেলওয়ে এসটেশন চলে যাবেন ।
বনগাও রেলওয়ে এসটেশন হতে ভারতীয় ২০- ২৫ রুপী ভাড়া দিয়ে খুবই কম খরচে শিয়ালদহ রেলওয়ে এসটেশন চলে যাবেন ।
শিয়ালদহ রেলওয়ে এসটেশন হতে টেকসি ক্যাবে কলকাতার যেকোন জায়গায় যেতে পারেন।
টেকসি ক্যাবে মিটারে ভাড়া নেবে।
কলকাতার নিউমারকেট, পারক এসট্রিট, মারকুইস এসট্রিট এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোতে ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগালে বিনিময়ে অন্য এলাকার মানি একচেঞ্জগুলোর তুলনায় কিছু বেশী ভারতীয় রুপী পাবেন ।
মুকন্দপুর এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোর মধ্যে শিবু এনটারপ্রাইস (মোবাইল--০০৯১৯৮৩১১৭০৩১২) এর বেশী সুনাম আছে ।
কলকাতার নিউমারকেট, পারক এসট্রিট, মারকুইস এসট্রিট এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোর প্রায় কাছাকছি রেইটে শিবু এনটারপ্রাইসে ডলার বা টাকা ভাংগানো যায় ।
তবে শুধুমাত্র ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগানোর জন্য গাড়ীভাড়া দিয়ে কলকাতার নিউমারকেট, পারক এসট্রিট, মারকুইস এসট্রিট এলাকার মানি একচেঞ্জ গুলোতে না গিয়ে মুকন্দপুর এলাকার শিবু এনটারপ্রাইসে (মোবাইল--০০৯১৯৮৩১১৭০৩১২) ডলার বা বাংলাদেশী টাকা ভাংগানো উত্তম ।
মনে রাখবেন, কলকাতার মানি একচেঞ্জগুলো রবিবারসহ ভারতীয় সরকারী ছুটিরদিন বনধ থাকে ।
=========== ========== ২য় কাজ: ভারতে কোথায় থাকবেন?====================
চিকিৎসার জ্ন্য কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকায় গেলে কোথায় থাকবেন,
ঐসব হাসপাতাল সমুহের আশে পাশে ইতিমধ্যে ৩০-৩৫ টি আবাসিক হোটেল গড়ে উঠেছে ।
ঐসব এলাকার আবাসিক হোটেল সমুহ গেস্ট হাউস নামে পরিচত ।
তাছাড়া ঐসব এলাকার হাসপাতাল সমুহের আশে পাশে বেশকিছু দালানের মালিক তাদের গৃহের কিছু রুম দৈনিক হিসাবে ভাড়া দেয়। তবে ঐসব আবাসিক হোটেলের রিসেপশানে রুম ভাড়ার তালিকা লটকাইয়া রাখে না ।
সেই সুুযোগে ঐসব আবাসিক হোটেলের মালিক আর দালানের মালিক সবাই বাংলাদেশী নাগরিক দেখলেই সুযোগ বুজে রুম ভাড়া বেশী চাইবে,
যেমন ভারতীয় ২৫০- ৩০০ রুপীর রুম ৫০০-৬০০ রুপী ভাড়া চাইবে, এতে কোনো ভুল নাই ।
তাই রুম ভাড়া নেবার আগেই দরদাম করেই ভাড়া নিয়ে অগ্রিম বুকিং এর ভারতীয় রুপী জমা দেবার সময় অবশ্যই রসিদ নেবেন,
আর রসিদে দৈনিক রুম ভাড়া কত তা লিখিয়ে নেবেন,
দৈনিক রুম ভাড়া কত তা লিখিয়ে না নিলে কয় দিন পর আবাসিক হোটেলের মালিক আর দালানের মালিক বেশী ভাড়া দাবী করে প্রতারনা করছে বলে অনেকের কাছ থেকেে জানা যায়।
রুম ভাড়া নেবার সময় যা কথা হয়েছিল, পরে তারচেয়ে বেশী ভাড়া দাবী করলে বা অন্য কোনভাবে প্রতারনা করলে সাথে সাথে কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয় হাসপাতালের উত্তর পাশে নতুন যাদবপুর থানায় অভিযোগ দেবেন।
ঐসব আবাসিক হোটেলের বা আবাসিক দালানের একটি রুমে অনায়াসে ৩-৪ জন থাকতে পারবে।
তবে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগে টেলিফোন করে কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আবাসিক হোটেল সমুহের সাথে রুম ভাড়া নেবার বিষয়ে কথা বলে দৈনিক রুম ভাড়া কত তা দরদাম করে নিতে পারেন।
তারপর কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকায় গিয়ে আগে টেলিফোন মারফৎ যেই কথা হয়েছিল, সেই কথা অনুযায়ী রুম দিলে সেই আবাসিক হোটেলে রুম ভাড়া নেবেন, তবে রুম ভাড়া নিয়ে অগ্রিম বুকিং এর ভারতীয় রুপী জমা দেবার সময় অবশ্যই রসিদ নেবেন, আর রসিদে দৈনিক রুম ভাড়া কত তা লিখিয়ে নেবেন ।
কারণ পরে প্রতারনা করতে পারে ।
কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আবাসিক হোটেলে চেকআউট সময় পরদিন সকাল ৯টা ।
সকাল ৯টার পর রুুম ছাড়লে একদিনের বেশী ভাড়া দিতে হবে ।
বাংলাদেশ হতে কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল যাবার আগে টেলিফোন করে রুম খালি আছে কিনা, দৈনিক ভাড়া কত ইত্যাদি জেনে নেবেন।
তৎজন্য কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার কয়েকটি আবাসিক হোটেলের ফোন নং দেওয়া হলো,==============
(১)ঃ- বানি গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৬৮১৮৯০৭১৬ - ০০৯১৯১৬৩৬৭৭৮৫
(২)ঃ- রাজধানি গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৮৩৬৯০৭৪৪ - ০০৯১৯৮৮৩৬৯০৭৪৫
(৩)ঃ- কলকাতা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯০৫১৯৪৭৪৬৪ -০০৯১৯০৬২০১৭৯৭০- ০০৯১৯৪৩৩৯৫০৪৮৫
(৪)ঃ- প্রতিক্ষা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৭৩৪৩৩৬২৬৬ - ০০৯১৯০০৭৮০৭৩৭০
(৫)ঃ- মুকুন্দ গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৭৪৬১৩৫২০
(৬)ঃ- মা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৩৩২৪২৬৪১২৭
(৭)ঃ-জয় মা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৮২০৪৬৮৬০১
(৮)ঃ-সম্রাট গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৩৩১০৪৩৯০৬-- ০০৯১৩৩২৪২৬৪৫৭০--
(৯)ঃ- মেঘনা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৬৯৭৮৮২৮১৬ -----
(১০)ঃ- শাউ গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৬৯৭১৭৪৬০৮-- ৯৮৩০৯৭৪৯৫৪
(১১)ঃ- কলকাতা বালাজি গেস্ট হাউস- ০০৯১৭০৪৪০৬১০০০ -- ০০৯১৭০৪৪০৯১০০০
(১১)ঃ লক্ষীভবন- ০০৯১৯০৬২০৮২৪৮৬ - ০০৯১৯৮৭৪৪৮৮০৩০ (১২)ঃ ওমশানতি গেস্ট হাউস -০০৯১৯০০৭৮৫২২২১ -----------০০৯১৯৬৭৪৪৮৭৬৪৫
(১৩)ঃ পুরবাশা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯০৫১৭৬৫৪১৯- ---------০০৯১৯৭৩৪৩৩৬২৬৬
(১৪)ঃ বনানী গেস্ট হাউস- ০০৯১৮৩১৯৪০৭৮০ - ০০৯১৯০৮৮০১৭৪৪১ - ০০৯১৮২৯৬৬৬৬২৮৬ -
(১৫)ঃ সোনারগাও গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৯০৩১২২১৪৭ - ৯৯০৩৩৬৯৮৪৭-- ০০৯১৮৫৮৩৯৪৭৭২১
(১৬)ঃউত্তম গেস্ট হাউস- ০০৯১৩৩২৪২৬৪২৮৭ ---- ০০৯১৩৩২৪২৬৪৭২০
(১৭)ঃফুড ওসান হোটেেল কাম রেসটুরেনট -- ০০৯১৯০৩৮১৪৮২০৬ -- ০০৯১৯০৩৮৮৩৫৫৫৮
(১৮)ঃআমবিকা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৭৪৬০১৮১৩ -- -- - (১৯)ঃবসুনধরা গেস্ট হাউস- ০০৯১৮০১৭২৫৬১২৮ -- -- -(২০)ঃআশিরবাদ গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৪৭৭৪০২৬৪৪ -- ০০৯১৩৩২৪২৬৪০৪৮ - -- -- - -- --- -
(২১)ঃসমাধান গেস্ট হাউস- ০০৯১৩৩২৪২৬০৮৪৮
(২২)ঃদেবী গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৩১৯২৩০০৭ ---- ০০৯১৯৮৩১৬৮৭৫৩৭
(২৩)ঃ তারা মা গেস্ট হাউস- ০০৯১৯৮৩১২০৩৬১২ -- ০০৯১৯৯০৩৮০৩৬১২ -- -- ০০৯১৩৩২৪২৬৪৫৩৮ --
(২৪)ঃ গোপাল গেস্ট হাউস- ০০৯১৮১০০৪৪২৫৯৩=
========= ========== ৩য় কাজ: ভারতে কোথায় খাবেন? ======== =======
কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আশেপাশে এখনও বাংলাদেশী নাগরিকের চাহিদা আর রুচি অনুুযায়ী খাবার হোটেল গড়ে উঠে নাই বললে ভুল হবে না, সেখানে চেয়ারে বসে এক কাপ চা পান করার চায়ের দোকান পাবেন না , সেখানে সবাই ফুটপাতে দাড়িয়ে চা পান করে,
সেখানে কমবেশী প্রায় আবাসিক হোটেলে ডেকচি পাতিল গ্যাস আছে, ফলে বাড়তি ভাড়া প্র্রদান সাপেক্ষে নিজেদের খাবার নিজেরাই রাননা করে খেতে পাররেন,
কলকাতা মুকুুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল, শংকর নেত্রনালয়, মেডিকা সুপার এসপেসিয়ালিটি হাসপাতাল এলাকার আশেপাশে যে কয়টি খাবার হোটেল আছেে, তারমধ্যে মাত্র ৩-৪টি খাবার হোটেলে বাাংলাদেশের নাগরিকদের চাহিদা আর রুচি অনুুযায়ী খাবার দেখা যায়। যেমনঃ===
(১) কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল এর ১নং গেইটের ২০০গজ দক্ষিনে ''হোটেল রাননা ঘর'',
( ২)কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল এর ১নং গেইটের ২০০গজ পশচিমে ডানে গলির ভেতর কলকাতা বালাজী গেস্ট হাউসের লাগোয়া " মিনা এসটোর রাধিকা হোম ডেলিভারী সারভিস''
(৩)কলকাতা মুকুন্দপুর দেবিশেঠি হাসপাতাল, রবীনদ্র নাথ ঠাকুর হাসপাতাল এর ৪নং গেইটের উত্তরে শংকর নেত্রনালয় এর লাগোয়া যাধবপুর থানার ভেতর "থানা কেনটিন/ পি,এস কেনটিন
Tags
Q & A